কলকাতা: পিছিয়ে পড়া পরিবারের শিশুদের লেখাপড়ার জন্য দৌড়, যার নাম দেওয়া হয়েছে একল রান। রবিবার সেক্টর ফাইভ থেকে ফ্রেন্ডস ফর ট্রাইবাল সোসাইটির উদ্যোগে ম্যারাথনের আয়োজন করা হয় l ৩, ৫, ১০ ও ২১ কিলোমিটার দৌড়ে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার প্রতিযোগী এই ম্যারাথনে অংশ নেন। একল রানের সূচনা করেন বক্সিংয়ের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন মেরি কম। আয়োজক সংস্থার দাবি, ম্যারাথন থেকে সংগৃহীত অর্থ দেশের বিভিন্ন গ্রামের পিছিয়ে পড়া পরিবারের শিশুদের লেখাপড়ার খাতে ব্যয় করা হবে। মেরি কম ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় স্নুকার চ্যাম্পিয়ন ব্রিজেশ দামানি, অভিনেতা রাহুল দেব বোস, পরিচালক অনুরাধা কাপুর এবং আরও অনেকে। ফ্রেন্ডস অব ট্রাইবালস সোসাইটির যুব শাখার উদ্যোগে বার্ষিক ইভেন্ট ইকল রানের আয়োজন করা হয়। ২১ কিমি, ১০ কিমি, ৫ কিমি এবং ৩.৫ কিমি দৌড়ের আয়োজন করা হয়। সমস্ত বয়সের মানুষরাই এতে অংশ নেন। তবে ইভেন্টের প্রধান আকর্ষণ ছিলেন মেরি কম। 


অনুশীলনই সাফল্যের চাবিকাঠি


রাজকোটে গোটা ইনিংসে একাধিক স্কুপ শট খেলেন সূর্যকুমার, যা দেখে বিশেষজ্ঞ থেকে সমর্থক সকলেই মুগ্ধ। সূর্য জানান কঠোর অনুশীলনই তাঁর দুরন্ত ধারাবাহিকতা ও ক্রিকেটের তথাকথিকত 'টেক্সট বুক'র বাইরের শট নিরন্তরভাবে খেলতে পারার আসল কারণ। সূর্য বলেন, 'ম্যাচের প্রস্তুতির সময় নিজেকে চাপের মুখে ফেলাটা ভীষণই জরুরি। অনুশীলনে যতটা চাপে নিজেকে ফেলব, ম্যাচে ততই ভাল খেলার সম্ভাবনা বাড়বে। এই সবকিছুর পিছনে আমার কঠোর পরিশ্রম রয়েছে। পিছনের দিকে বাউন্ডারিগুলি মাত্র ৫৯-৬০ মিটারের থাকে, তাই আমি সেই বাউন্ডারি পার করার চেষ্টা থাকি। কিছু কিছু সময় তো আগে থেকে কোন শট খেলব তা নির্ধারিতই থাকে। তবে অনেক সময় সেই শট খেলার মতো ঠিক জায়গায় বল না পেলে অন্য শট খেলতে প্রস্তুত থাকতে হয়। আমি সবসময় ফিল্ডারদের মাঝে ফাঁক খোঁজার চেষ্টা করি। দ্রাবিড়ও স্বাধীনভাবে আমায় নিজের খেলাটা খেলতে দেন।'


২০২১ সালের মার্চ মাসে জাতীয় দলের হয়ে নিজের অভিষেক ঘটিয়েছিলেন সূর্যকুমার যাদব । তারপর দুই বছরও কাটেনি, ইতিমধ্যেই সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ভারতীয় দলের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে উঠেছেন সূর্যকুমার যাদব। শনিবার, ৭ জানুয়ারি ফের একবার তিনি নিজের দক্ষতা প্রমাণ করলেন। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে মাত্র ৪৫ বলে নিজের শতরান পূরণ করলেন সূর্য।