TMC Shahid Diwas 2022 Live : যা তথ্য আছে, পারলে প্রকাশ্যে আনুন, মমতাকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ বিকাশরঞ্জনের
TMC 21st July Live: ২১ জুলাইয়ে তৃণমূলের শহিদ দিবসের সব আপডেট পেতে চোখ রাখুন....
হয় ঠিকাদারি করুন, নয় তৃণমূল কংগ্রেস করুন। নির্লোভে তৃণমূল কংগ্রেস করতে হবে। এই তৃণমূলে ধান্দাবাজ, মীরজাফররা নেই। একুশের মঞ্চ থেকে বার্তা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
হয় ঠিকাদারি করুন, নয় তৃণমূল কংগ্রেস করুন। নির্লোভে তৃণমূল কংগ্রেস করতে হবে। এই তৃণমূলে ধান্দাবাজ, মীরজাফররা নেই। একুশের মঞ্চ থেকে বার্তা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
সিপিএম আমলেও ১৫ লক্ষ টাকায় চাকরি হয়েছিল। কাদের জন্ম শংসাপত্র দিয়েছিলেন ? ফাইলটা দেখাবেন, নাকি আমি খুলব। একুশের মঞ্চ থেকে সরাসরি বিকাশ ভট্টাচার্যকে আক্রমণ মমতার।
একটা তদন্ত কমিটি হোক। চেয়ারপার্সন হোন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যা তথ্য আছে, পারলে প্রকাশ্যে আনুন। পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন সিপিএম সাংসদ বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য।
"মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মিথ্যা কথা বলছেন। ওঁর প্রতিনিধি বৈঠকে ছিলেন। সেখানে থেকে জিএসটি লাগানো সমর্থন করেছেন।" মুড়িতে জিএসটি প্রসঙ্গে মন্তব্য রাজ্য বিজেপির সভাপতির।
একশো দিনের টাকা, আবাস যোজনার টাকা বন্ধ করে দিয়েছে কেন্দ্র। বাংলায় কেন আর্থিক অবরোধ? ট্রেন, লরি করে দিল্লি যাব, ঘেরাও করব, হুঁশিয়ারি মমতার।
তৃণমূল কংগ্রেস জনগণের পাহারাদার। তৃণমূল কংগ্রেসের নামে টাকা তুললে তাকে ধরে থানায় দিন। একুশের সভামঞ্চ থেকে বার্তা মমতার।
"২৮ অগাস্ট TMCP’র প্রতিষ্ঠা দিবস। সেদিন রবিবার। সোমবার গাঁধী মূর্তির পাদদেশে হবে।৯ অগাস্ট আদিবাসী দিবসে কর্মসূচি। সেদিন মহরম আছে, সকালে কর্মসূচি সেরে ফেলতে হবে। কোনও অশান্তি যাতে না হয়। স্বাধীনতার ৭৫ বছর। ১৪ অগাস্ট এলাকায় দেশাত্মবোধক প্রোগ্রাম করুন। ঘরে ঘরে তেরঙ্গা লাগিয়ে শ্রদ্ধা জানান।২২ অগাস্ট পুলিশের সঙ্গে পুজো নিয়ে বৈঠক। আমাদের দুর্গাপুজোকে হেরিটেজ ঘোষণা করেছে। পয়লা সেপ্টেম্বর বেলা দু’টো থেকে Rally। পুজোর আগে অবধি প্রোগ্রাম দিলাম। এরপরের প্রোগ্রাম দল তৈরি করবে। মানুষের সঙ্গে কাজ করবেন। আমি দেখতে চাই, কর্মীরা সাইকেলে ঘুরবে। বিধায়করা পায়ে হেঁটে ঘুরবে। সাংসদরা রিকশা করে ঘুরবেন। চায়ের দোকানে বসে আড্ডা মারবেন। " মন্তব্য মমতার।
বিজেপি সিঙ্গল মেজরিটি পাবে না। চ্যালেঞ্জ করছি। বিজেপিকে হারাবেন? জীবন দিয়ে লড়াই করবেন? আবার এলাকায় লোক পাঠাতে শুরু করেছে। ভুঁইফোড় নেতা পাঠাচ্ছে। কোথায় যাচ্ছে, কী খাচ্ছে, কী দিচ্ছে, লক্ষ্য রাখবেন।
বাংলার মানুষ মাথা নীচু করতে জানে না। বাংলায় টাকা দিচ্ছে না। সাতমাস ধরে টাকা দিচ্ছে না। আবাস যোজনার টাকা বন্ধ করেছে। রাজনীতিতে কেউ হারে, কেউ জেতে। হেরেছো বলে টাকা দেবে না? সবাই বিজেপিকে ভয় পায়, আমরা ভয় পাই না। দিল্লি গিয়ে অবরোধ করব। একশো দিনের টাকা দাও। এটা আমাদের অধিকার। গরিবের অধিকার। তাদের টাকা কেন বন্ধ করেছে? বলছে বাংলার নাম কেন থাকবে? কেন থাকবে না ? : মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
গ্যাস বাড়ানো সরকার, আর নেই দরকার। মুড়িতে ট্যাক্স বসানো সরকার, আর নেই দরকার।
সিপিএমের আমলে চাকরি হয়েছিল ? একটা চাকরিতে ১০ লক্ষ ১৫ লক্ষ টাকায় চাকরি বিক্রি করেছিল। সিপিএমের একটা কাগজ আছে। তার যত রিপোর্টার আছে, তাদের বউরা টিচারিতে চাকরি পেয়েছিল কীকরে? বললেন মমতা।
কেন্দ্রীয় রিপোর্টে কী বলছে ? কৃষকদের ইনকামে বাংলা প্রথম। আমরা গর্বিত। সারা ভারতে ৪৫ শতাংশ বেকারত্ব বেড়েছে। বাংলায় ৪০ শতাংশ বেকারত্ব কমেছে।
"এই বৃষ্টি ২৪ সালে বিজেপিকে ভারত থেকে ভাসিয়ে নিয়ে চলে যাবে। ওদের লড়ার ক্ষমতা নেই। আমাদের মেরুদণ্ড সোজা। ওদের ব্যাঁকা। ওদের মেরুদণ্ড একদিকে ইডি, একদিকে সিবিআই। একদিকে আইটি, অন্যদিকে জিএসটি। আমরা মাথা উঁচু করে চলি।" মন্তব্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যের মধ্যেই সভাস্থলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। স্লোগান দিয়ে নেত্রীকে স্বাগত।
"যে সংখ্যায় মানুষ সভাস্থলে এসে পৌঁছেছে তার অনন্ত ১০ গুণ মানুষ রাস্তায় রয়েছে।" মন্তব্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
"বাংলার মানুষ বলেছে, ভাগ মোদি ভাগ, ভাগ অমিত শাহ ভাগ, ভাগ শুভেন্দু ভাগ। ২৪-এ সারা বাংলা থেকে শুরু হবে, ভাগ বিজেপি ভাগ।" ২১-এর সভামঞ্চে সুর চড়ালেন ফিরহাদ হাকিম।
এই মুহূর্তে দেশে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে জনপ্রিয় নেতা বা নেত্রী নেই। ২১ এর সভামঞ্চে মন্তব্য শত্রুঘ্ন সিনহার। অগ্নিপথ-সহ একাধিক ইস্যুতে কেন্দ্রকে একহাত তৃণমূল সাংসদের।
২১ এর সভাস্থলে জনস্রোত। মঞ্চে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, সুব্রত বক্সি, সৌগত রায়-সহ দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। এদিকে সভাস্থলের পথে রওনা দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
"যতদিন রাজনীতিতে থাকব, দিদির সঙ্গে থাকব।" ২১ এর সভামঞ্চ থেকে বললেন অনীত থাপা। তাঁর পর বক্তব্য রাখছেন শত্রুঘ্ন সিনহা।
এই জায়গাটা অত্যন্ত পবিত্র। ৯৩-এর ২১ জুলাই এই কেসি দাসের সামনে পুলিশের গুলিতে মারা গিয়েছিলেন মুরারি চক্রবর্তী। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে অনেক বলা সত্ত্বেও তিনি সমাবেশের জায়গা সরান না। জানালেন সৌগত রায়।
বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট দিয়ে ধর্মতলায় ঢুকবেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৈরি হয়েছে ভিভিআইপি গেট। বন্ধ বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট। রাস্তায় গার্ড রেল বসিয়ে ব্যারিকেড। দেখাতে হচ্ছে সচিত্র পরিচয়পত্র।
তৃণমূলের একুশে সমাবেশ উপলক্ষে ধর্মতলায় বাংলার সব প্রান্তের প্রতিনিধিরা। পাহাড়, জঙ্গলমহল মিলে মিশে একাকার। পাহাড় থেকে ধর্মতলার সমাবেশে এসেছেন তৃণমূল কর্মী, সমর্থকরা। জঙ্গলমহল থেকে হাতির কাটআউট নিয়ে সভাস্থলে হাজির তৃণমূল কর্মী, সমর্থকরা।
পাহাড় থেকে ধর্মতলার সমাবেশে এসেছেন তৃণমূল কর্মী, সমর্থকরা। ধামসা, মাদল নিয়ে তরাই-ডুয়ার্সের চা বাগান থেকে এসেছেন অনেকেই।
তৃণমূলের একুশে সমাবেশ উপলক্ষে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউজুড়ে পার্কিং। সেখানে পিকনিকের মেজাজ। ত্রিপল পেতে চলছে রান্না। মেনুতে রয়েছে ডিম-ভাত থেকে শুরু করে ভাত-আলু পোস্ত, মুরগির মাংস। খেয়েদেয়ে ধর্মতলার উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন তৃণমূল কর্মী, সমর্থকরা।
প্রতিবারের মতো এবারও ধর্মতলায় একুশের সমাবেশে যোগ দেবে শহিদ বন্ধন দাসের পরিবার। শ্যামবাজারের ডালিমতলা লেনে পুরসভার আবাসনে থাকেন মা ধর্মিদেবী ও ভাই অনুপ দাস। ভাইকে রেলে চাকরির ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। পরিবারের দাবি, আজও আপদে-বিপদে পাশে থাকে তৃণমূল। ১৯৯৩ সালের ২১ জুলাই অতীন ঘোষের নেতৃত্বে ধর্মতলায় গিয়েছিলেন বন্ধন। সেদিনের গুলি চলার ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী বন্ধনের প্রতিবেশী উত্তম রাম।
ঢোল করতাল বাজিয়ে সাইকেল চালিয়ে ধর্মতলার সমাবেশে যাচ্ছেন শ্রীলাল সাহানি। শান্তিনিকেতন থেকে একাই এসেছেন দলের সমাবেশে যোগ দিতে। সকালে ময়দানে ধরা পড়ল এই ছবি।
তৃণমূলের একুশের সমাবেশ সরাসরি সম্প্রচারের জন্য শহরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় লাগানো হয়েছে জায়ান্ট স্ক্রিন। পথচলতি মানুষ, তৃণমূল কর্মী, সমর্থকদের জন্য এই ব্যবস্থা। জায়ান্ট স্ক্রিনে এবিপি আনন্দ।
হাজরার বাসিন্দা অর্জুন সর্দার। একুশের সমাবেশে যোগ দিতে সুসজ্জিত ট্যাবলো নিয়ে বেরিয়েছেন এই তৃণমূল কর্মী। মোদির বিকল্প কেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তা বোঝাতেই এই ট্যাবলো বানিয়েছেন বলে দাবি। তৃণমূল কর্মী জানিয়েছেন, গোটা বছর হাজরা মোড়ে সাধারণ মানুষের জন্য রাখা থাকবে ১৫ ফুট লম্বা এই ট্যাবলো।
ধর্মতলায় ২১শে জুলাইয়ের সভামঞ্চে বেনজির সুরক্ষা। কার্যত নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হচ্ছে কলকাতাকে। শুধু ধর্মতলা চত্বর ও আশপাশের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছেন সাড়ে তিন হাজার পুলিশ কর্মী। বহুতলের ছাদ থেকেও চলবে নজরদারি।
হাঁটাচলায় সমস্যা। তাতে একুশে জুলাইয়ের আবেগে ভাঁটা পড়েনি নাজের ইসলামের। উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুর থেকে একাই ট্রেনে চড়ে চলে এসেছেন শিয়ালদায়।
ধর্মতলা চত্বরে একুশের সমাবেশে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করছেন কয়েকহাজার যুব তৃণমূল কর্মী। কালো টি-শার্ট, কলার ও পকেটে তিরঙ্গা। সভায় আসা কর্মী, সমর্থকদের প্রয়োজনে সাহায্য করার পাশাপাশি, পুলিশের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ভিড় সামলাবেন তৃণমূলের এই স্বেচ্ছাসেবকরা।
সল্টলেকের দত্তাবাদে ধর্মতলামুখী তৃণমূল কর্মী, সমর্থকদের বর্ণাঢ্য মিছিল। নেতৃত্বে বিধাননগর পুরসভার ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলো দত্ত। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখোশ পরে, শাঁখ বাজিয়ে, ঢাকের তালে মিছিল সামিল হন তৃণমূল কর্মী, সমর্থকরা।
সাপুড়ে সেজে, বাঁশি বাজিয়ে ডোরিনা ক্রসিং খেলা দেখালেন ঘাসফুল আঁকা পোশাক পরা এক তৃণমূল কর্মী। নকল সাপের গায়ে মোদির ছবি।
তৃণমূলের তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফেরার পর, ধর্মতলায় প্রথম একুশে জুলাইয়ের সমাবেশ। সেখান থেকে পঞ্চায়েত কিংবা লোকসভা ভোটের রণকৌশল নিয়ে কী বার্তা দেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়? কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ থেকে জ্বালানির চড়া দাম নিয়ে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে কী আক্রমণ শানাবেন? সেদিকেই নজর রাজনৈতিক মহলের।
সকাল সকাল খাবার খেয়ে সমাবেশস্থলে রওনা। মেয়ো রোডে চলছে রান্না। মেনুতে রয়েছে মাংস-ভাত, ডাল আর ছ্যাঁচড়ার তরকারি।
আজ তৃণমূলের একুশে সমাবেশ। শ্যামবাজার, হাজরা মোড়-সহ শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মিছিল আসবে ধর্মতলায়। যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে, মিছিলের জন্য ৮টি রুট নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে।
২ বছর পর, আজ ধর্মতলায় তৃণমূলের ২১ জুলাইয়ের সভা। বিগত বছরের মতো, এবারও মঞ্চ ত্রিস্তরীয়। এবারের স্টেজ আগের তুলনায় কিছুটা বড় করা হয়েছে। মঞ্চে ৫০০ জনের বসার ব্যবস্থা থাকছে।
স্বাস্থ্য দফতরের গাইডলাইন মেনে তৃণমূলের সভার নির্দেশ হাইকোর্টের। ৩০ জুনের গাইডলাইন মেনে তৃণমূলের ২১শে সমাবেশের নির্দেশ। ‘জমায়েত থেকে যেন সংক্রমণ না ছড়ায়, তার জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে, শান্তিপূর্ণ পরিবেশের মধ্যে তৃণমূলের সমাবেশ করার নির্দেশ হাইকোর্টের।
প্রেক্ষাপট
কলকাতা: আজ তৃণমূলের ২১ জুলাইয়ের অনুষ্ঠান। বুধবার সন্ধেয় অনুষ্ঠান স্থল পরিদর্শন করেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সেখানে সবকিছু ঘুরে দেখেন তিনি। তারপরে দলের কর্মীদের প্রতি বার্তা দেন।
দলের কর্মী-সমর্থকদের শান্তিপূর্ণভাবে, শৃঙ্খলা মেনে মিছিলে আসতে বলেন মমতা। মিছিলের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অংশগ্রহণ করে পরে সাবধানে বাড়ি ফিরে যেতে বলেন। কর্মীদের (TMC Worker) নিয়ে যখন গাড়িগুলি আসবে, তখন সাবধানে গাড়ি চালানোর বার্তা দেন তিনি। গতকালও তিনি ফের বলেন কর্মীরাই তাঁর দলের সম্পদ।
বিভিন্ন জেলা থেকে কলকাতায় এসে পৌঁছেছেন তৃণমূলের (TMC) কর্মী-সমর্থকরা। আজও বিভিন্ন জেলা থেকে অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কলকাতা এসে পৌঁছবেন কর্মীরা। গতকাল পরিদর্শনের সময় একাধিক তৃণমূল নেতা-নেত্রী উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, উপস্থিত ছিলেন দেবাশিস কুমার, মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস (Aroop Biswas) এবং সায়নী ঘোষ (Sayani Ghosh) দুই বছর পর ধর্মতলায় তৃণমূলের শহিদ স্মরণ সমাবেশ। তার আগে চলছে চূড়ান্ত প্রস্তুতি। সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্ক, কসবার গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম, ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্র-সহ বিভিন্ন জায়গায় দূরের জেলা থেকে আসা কর্মী, সমর্থকদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ধর্মতলায় (Esplanade) মঞ্চের সামনে রয়েছে পুলিশ পাহারা। চারদিকে লাগানো হয়েছে অসংখ্য সিসি ক্যামেরা।
এর আগে ফেসবুক পেজেও (Facebook Page) বার্তা দিয়েছেন তিনি। আজ সমাবেশের জন্য সব কর্মী-সমর্থককে শান্তিপূর্ণভাবে, প্রশাসনের সঙ্গে সহযোগিতা কররা আবেদন জানিয়েছেন তৃণমূল (TMC) নেত্রী। তিনি আরও বলেছেন, 'আমরা আমাদের বীর শহিদদের স্মরণ করতে গিয়ে সেই পুরনো সময়ে ফিরে যাচ্ছি। আমাদের শহিদদের মহৎ আত্মত্যাগকে স্মরণ না করে আমাদের জীবনে একটিও দিন কাটে না। আগামী প্রজন্মের জন্য, সমগ্র তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিটি পরিবার শহিদ দিবসে একত্রিত হবে এবং শহিদদের প্রতি আমাদের আন্তরিক শ্রদ্ধা জানাবে। আপনার রক্ত কখনও বৃথা যাবে না, আমরা প্রতিজ্ঞা করছি।'
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -