আচমকা ভ্যানিশ মুকুল রায়
বাবার অন্তর্ধান নিয়ে এনএসসিবিআইএ ও বীজপুর থানার দ্বারস্থ মুকুল পুত্র শুভ্রাংশু। এনএসসিবিআইএ থানায় মুকুল-পুত্রের অভিযোগের ভিত্তিতে অপহরণের মামলা রুজু। ইতিমধ্যেই দিল্লি রওনা হয়েছে বিধাননগর কমিশনারেটের বিশেষ দল। অন্যদিকে ইতিমধ্যেই দিল্লি বিমানবন্দরে মুকুল রায়ের ছবি ভাইরাল হয়েছে। মুকুল ইস্যুতে বিজেপি নেতা পীযূষ কানোরিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ বিধাননগর পুলিশের। মুকুলের দুই সঙ্গীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ অভিযোগ শুভ্রাংশুর। অপহরণের মামলা রুজু।
স্ক্যানারে জীবনের লেনদেন
গ্রেফতারের পর, এবার সিবিআইয়ের স্ক্যানারে তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা ও তাঁর স্ত্রী টগরী সাহার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও সম্পত্তি। সূত্রের খবর, রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ১২টি অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছে। এর মধ্যে বিধায়কের নামে ৮টি ও তাঁর স্ত্রীর নামে ৪টি অ্যাকাউন্ট রয়েছে। স্বামী-স্ত্রী ২ জনের অ্য়াকাউন্ট মিলিয়ে অঙ্কটা প্রায় ১ কোটি ১৩ লক্ষ টাকা।
কিছুটা নামতে পারে পারদ
গরমে হাঁসফাঁস দশা থেকে কবে মিলবে মুক্তি? নামবে স্বস্তির বৃষ্টি? ঘূর্ণির মতো পাক খাচ্ছে প্রশ্ন। কলকাতায় গতকালই ৪০ ডিগ্রি ছুঁয়েছে পারদ। বেলা বাড়লে লু বইছে। আজ সকালে শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি। এর মধ্যেই সুখবর শোনাল আবহাওয়া দফতর। শনিবার থেকে রাজ্যে হাওয়া বদল হবে। কমবে তাপপ্রবাহ। কিছুটা নামতে পারে পারদ।
ভাঙড়ে পোড়ানো হল নথি
নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ধরপাকড়ের মধ্যেই দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়ে পোড়ানো হল নথি। ঘটনাস্থলে সিবিআই। বেশ কিছু সরকারি নথিও রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। তথ্যপ্রমাণ লোপাটের চেষ্টা, উঠছে প্রশ্ন। সিবিআই আধিকারিকদের কাছে নিরাপত্তারক্ষীরা গৌতম মণ্ডলের নাম করেন। তিনি স্থানীয় তৃণমূল নেতা। সিবিআইয়ের কাছে ওই নেতা দাবি করেন, জমির মালিক তিনি নন। এদিন সকালে ভাঙড়ের আন্দুল গড়িয়া এলাকায় পাঁচিল ঘেরা মাঠের মধ্যে দাউদাউ করে বেশ কিছু কাগজ জ্বলতে দেখে সন্দেহ হয় স্থানীয়দের। খবর পেয়ে সেখানে দ্রুত পৌঁছে যান সিবিআই অফিসাররা। কী কারণে নথি পোড়ানো হচ্ছিল, তা নিয়ে রহস্য তৈরি হয়েছে।
এবার অভিষেককে চিঠি সিবিআইয়ের
সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী নির্দেশ পর্যন্ত স্থগিত নোটিস। অভিষেককে চিঠি সিবিআইয়ের। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পরেও, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সিবিআই-নোটিস নিয়ে ক্ষুব্ধ দিল্লি। অভিষেকের ট্যুইটের পর, কলকাতা অফিসের কাছ থেকে তথ্য তলব করেছে সিবিআইয়ের দিল্লি দফতর। সূত্রের খবর, কলকাতায় সিবিআইয়ের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে, সুপ্রিম কোর্ট স্থগিতাদেশ জারির পরেও, কেন নোটিস পাঠানো হল? নোটিসে ১৬ তারিখ থাকলেও, কেন তা একদিন পর পাঠানো হয়েছে? কলকাতায় সিবিআইয়ের দুর্নীতিদমন শাখার প্রধানের কাছে ফোন করে জানতে চান দিল্লির আধিকারিকরা