Alok Nath-Shreyas Talpade: আলোক নাথ ও শ্রেয়স তলপড়ের বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ! কী দোষ করেছেন এই দুই অভিনেতা?
Bollywood News: এই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করে পুলিশ জানতে পেরেছে, ওই সংস্থার মূল অফিস হরিয়ানায়। সারা দেশে, এই সংস্থার ২৫০টার ও বেশি শাখা রয়েছে

কলকাতা: বিপাকে অভিনেতা আলোক নাথ (Alok Nath) ও শ্রেয়স তলপড়ে (Shreyas Talpade)। দুই অভিনেতার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগ, এই দুই অভিনেতা বিশ্বাসভঙ্গ করেছেন বা কথা দিয়ে কথা রাখেননি। এই অভিযোগে, আলোক না, শ্রেয়স তলপড়ে সহ ২২ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে গত ২২ তারিখ। হরিয়ানার মুরথল থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে এই ১৩ জনের নামে। ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ৩১৬ (২), ৩১৮ (২) এবং ৩১৮ (৪) ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে দুই অভিনেতা ও বাকিদের নামে।
সোনিপতের বাসিন্দা, বিপুল অন্টিল নামে এক ব্যক্তি একটি হিউম্যান ক্রেডিট ওয়েলফেয়ার কমিটির কর্মপদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুলে, থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন। অভিযোগে বলা হয়েছে, ওই সংস্থা সাধারণ মানুষকে লোভ দেখিয়ে তাঁদের সংস্থায় বিনিয়োগ করতে বলে। ফিক্সড ডিপোজ়িটের টাকাও কম সময়ে দ্বিগুণ হবে বলে তারা দাবি করে। কিন্তু ওই সংস্থা তার প্রতিশ্রুতি পালনে ব্যর্থ হয়েছে। এই আর্থিক প্রতারণার ফলে সমস্যায় পড়েছেন ৫০০-র ও বেশি মানুষ। মুরথল থানায় এই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ওই থাকার বিরুদ্ধে অজিত সিংহ জানান, মূল যে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে তা মূলত সংস্থার বিরুদ্ধে। আলোক নাথ ও শ্রেয়স তলপড়ে ওই সংস্থার মুখ ছিলেন বলে তাঁদের বিরুদ্ধেও অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এই ঘটনায় আলোক নাথ ও শ্রেয়স তলপড়ের ভূমিকা খতিয়ে দেখবে পুলিশ।
এই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করে পুলিশ জানতে পেরেছে, ওই সংস্থার মূল অফিস হরিয়ানায়। সারা দেশে, এই সংস্থার ২৫০টার ও বেশি শাখা রয়েছে। অভিযোগকারী ব্যক্তি জানিয়েছেন, তিনি এই সংস্থায় ৩৩ লক্ষ টাকার একটি লগ্নি করেছিলেন। তিনি ওই টাকাটি সংস্থায় জমা করেছিলেন। এবার তিনি ওই টাকা ফেরত চান। কিন্তু বহু চেষ্টা করেও তিনি কোনও ব্যাঙ্ক কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না। ব্যাঙ্কেও যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। টাকা ফেরত পাওয়ার কোনও আশাই না দেখে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছে অভিযোগকারী। পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সদ্যই বেটিং অ্যাপ মামলায় ইডি তলব করেছিল মিমি চক্রবর্তী (Mimi Chakraborty), অঙ্কুশ হাজরা (Ankush Hazra) ও উর্বশী রাউতেলাকে। সেই মামলায় ইডি দফতরে হাজিরা দেন মিমি চক্রবর্তী ও অঙ্কুশ হাজরা। সেই ক্ষেত্রেই মূল অভিযোগ ছিল ওই সংস্থার বিরুদ্ধেই।






















