এর মধ্যে ঘোড়া কেনাবেচার আশঙ্কায় শিবসেনা তাদের সব বিধায়ককে রঙ্গসারদা হোটেলে নিয়ে গিয়েছে। সঙ্গে নিয়েছে ৮ নির্দল বিধায়ককে। রাজ্যের সব বড় দল দেখা করেছে ভগৎ সিংহ কোশিয়ারির সঙ্গে কিন্তু কেউ সরকার গঠনের দাবি করেনি। কারও কাছে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক বিধায়ক নেই, বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হলেও তাদের বিধায়ক সংখ্যা ১০৫। অথচ সরকার তৈরি করতে লাগবে ১৪৬ জনের সমর্থন। রাজ্যপাল এর মধ্যে মহারাষ্ট্রের অ্যাডভোকেট জেনারেল আশুতোষ কুম্ভকোণীর সঙ্গে রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
মুখ্যমন্ত্রী পদ নিয়ে চরমে উঠেছে বিজেপি-শিবসেনা দ্বন্দ্ব। শিবসেনা এখনও অনড়, মুখ্যমন্ত্রী পদ তাদের চাই-ই চাই। তাদের মুখপাত্র সঞ্জয় রাউত বলেছেন, বিজেপি যখন সরকার তৈরির দাবি করেনি, তাতে পরিষ্কার, তাদের কাছে প্রয়োজনীয় সংখ্যক বিধায়ক নেই, অতএব রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হোক। বিজেপির সমালোচনা করে এনসিপি বলেছে, নরেন্দ্র মোদী-অমিত শাহ রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করে দিল্লি থেকে সরকার চালাতে চান।
এর মধ্যে কংগ্রেসও তাদের সব বিধায়ককে নিয়ে গিয়েছে জয়পুরের এক রিসর্টে। ঘোড়া কেনাবেচার আশঙ্কা রয়েছে তাদেরও। কংগ্রেসের দাবি, তাদের বিধায়কদের টাকার লোভ দেখানোর চেষ্টা চলছে।