এমবিবিএস করা সর্বকনিষ্ঠ মহিলা সরপঞ্চ হয়ে তাক লাগালেন রাজস্থানের এই তরুণী
বলে দেওয়া যাক, শেহনাজের পরিবারের বিভিন্ন সদস্য সরপঞ্চ থেকে শুরু করে গ্রাম প্রধান, বিধায়ক ও মন্ত্রীও হয়েছেন। তাঁর ঠাকুর্দা প্রায় ৫৫ বছর কামাং পঞ্চায়েতের সরপঞ্চ ছিলেন। শেহনাজের বাবা গ্রাম প্রধান এবং মা বিধায়ক থেকে শুরু করে মন্ত্রী এবং সংসদীয় সচিব পদেও থেকেছেন।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appরাজস্থানে সরপঞ্চ নির্বাচনে লড়ার জন্য ন্যূনতম দশম ঊত্তীর্ণ হওয়া আবশ্যক। অভিযোগ, গত নির্বাচনের সময় শেহনাজের ঠাকুর্দা জাল দশম শ্রেণির শংসাপত্র দেখিয়েছিলেন। যে কারণে, তাঁর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে আদালত।
প্রসঙ্গত, শেহনাজের ঠাকুর্দাও একটা সময়ে এই পঞ্চায়েতের সরপঞ্চ ছিলেন। কিন্তু, গত বছর আদালতের নির্দেশে ইচ্ছা থাকা সত্বেও পুনরায় সরপঞ্চ হতে পারেননি তিনি।
সরপঞ্চ হওয়ার পর তিনি বলেন, নিজের লোকের সেবা করার সুযোগ পেয়ে আমি খুশি। প্রাথমিকভাবে আমি মেয়েদের শিক্ষা ও স্বচ্ছতার ওপর জোর দেব। আমি মেয়েদের কাছে একটি উদাহরণ হতে চাই। তাদের শিক্ষার জন্য আমি সব ধরনের সাহায্য করতে রাজি।
বর্তমানে উত্তরপ্রদেশের মোরাদাবাদ শহরের তীর্থঙ্কর মহাবীর মেডিক্যাল কলেজ থেকে পড়াশোনা করছেন শেহনাজ। এমবিবিএস-এর ফাইনাল বর্ষে রয়েছেন শেহনাজ। তিনি গুরুগ্রাম ও দিল্লি থেকে যথাক্রমে দশম ও দ্বাদশ শ্রেণি পরীক্ষা দেন।
রাজস্থানের ভরতপুর জেলার বাসিন্দা ২৪ বছরের শেহনাজ খান সবচেয়ে কম বয়সে সরপঞ্চ হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। খবরে প্রকাশ, ১৯৫ ভোটে জিতে কামাং পঞ্চায়েতের সরপঞ্চ নিযুক্ত হয়েছেন পেশায় চিকিৎসক শেহনাজ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -