রাজনাথ আরও বলেছেন, ‘চিন বেশ কয়েকবারই স্থিতাবস্থা বদলের চেষ্টা করেছে। কিন্তু আমাদের জওয়ানরা তাদের সেই চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়েছেন। আমাদের সশস্ত্রবাহিনী যে কোনও পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য তৈরি। আমরা সেনাবাহিনীর পাশে দৃঢ়তার সঙ্গে রয়েছি। গত ১৫ জুন আমাদের জওয়ানরা স্থিতাবস্থা বদলের চেষ্টা ব্যর্থ করে দেয়। জওয়ানরা আত্মবলিদান দিয়েছেন। চিনেরও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। চিনের এই প্রচেষ্টা বরদাস্ত করা হবে না। দুই দেশকেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখাকে মর্যাদা দিতে হবে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা এবং অভ্যন্তরীণ অঞ্চলে চিন প্রচুর সেনা ও অস্ত্রশস্ত্র মোতায়েন করেছে। পূর্ব লাদাখ, গোগরা, কোঙ্গা হ্রদ, প্যাঙ্গং হ্রদের উত্তর ও দক্ষিণ পাড়ে বেশ কয়েকটি বিতর্কিত অঞ্চল আছে। সেই অঞ্চলগুলিতে ভারতীয় সেনাও পাল্টা ব্যবস্থা নিয়েছে।’
প্রতিরক্ষা জানিয়েছেন, ‘চিনের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে আমি স্পষ্ট বলি, আমাদের সেনা জওয়ানরা সীমান্তে সবসময় দায়িত্ববান আচরণ করেন। কিন্তু ভারতের সার্বভৌমত্ব ও ভৌগলিক অখণ্ডতা রক্ষার বিষয়ে সঙ্কল্প সম্পর্কে কোনও সন্দেহ থাকা উচিত নয়।’