Left-Congress Brigade Rally LIVE: মাথা নত করব না, প্রতিহত করবই, ব্রিগেড থেকে বার্তা দেবলীনার
Left Front Congress Alliance Brigade Kolkata Rally LIVE Updates:
একদিকে করোনা ভাইরাস, আর সমাজে দুটো ভাইরাস বাসা বেঁধেছে’
‘যাঁরা সোনার বাংলা গড়ার কথা বলছে, তাঁরা তৃণমূল থেকে বিজেপিতে গেছে।
যে ঝড় উঠেছে সেই ঝড় ধরে রাখতে হবে,
‘দেশ বিক্রির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে।
মোদি-শাহর পাঠশালা থেকেই বিভাজন শিখেছেন মমতা’
‘যে চিটফান্ডের টাকা লুঠ করেছিল, সেই তৃণমূল থেকে বিজেপিতে গেছে’
‘যারা টাকা নিয়েছে তাদের সম্পত্তি নিলাম করে চিটফান্ডের টাকা ফেরত দেব’
‘বছর বছর এসএসসি-তে নিয়োগ হবে, নিয়মিত চাকরি হবে’
‘পুলিশ উর্দির সম্মান রেখে কাজ করুন’
‘বুথ থেকে ভূত তাড়াতে হবে’
‘যত তাপ বাড়ছে আইসক্রিমের মতো তৃণমূল গলে যাচ্ছে’
‘এমন তাপ বাড়াব, তৃণমূল জল হবে, বিজেপি বাষ্প হয়ে উড়ে যাবে।
বিজেপি ও তৃণমূল সরকার শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করছে’
‘সেইজন্যই ওরা জেএনইউ-এ হামলা করেছিল’
‘এখানে দিলির লুঠ, ওখানে মোদির লুঠ’
‘লুঠেরা কখনও লুঠেরাকে ধরে না’
‘যাঁরা তৃণমূলে লুঠ করেছে, তাঁরাই বিজেপিতে নাম লিখিয়েছে।
লকডাউনের সময় আমরা ২০-২০ খেলেছি, ওরা এখন বলছে খেলা হবে’
‘ভোট আসলেই বলছেন সব করে দেব’
‘ভোটের সময় কাজী, কাজ ফুরোলেই কিষেণজি।
বিজেপি মানুষের মধ্যে ভাগ করতে চাইছে’
‘যাঁরা দেশজুড়ে অন্যায় করছে, তাঁরাই বাংলায় এসে দিদির কল্যাণে বলছে অন্যায় রুখে দেব’
‘যে চিটফান্ডের টাকা লুঠ করেছে, সেই মোদির পাশে বসে বলছে চিটফান্ডের অপরাধীকে গ্রেফতার করব’
বামেরা শিল্পের জন্য, বিজেপি শিল্প বিক্রির জন্য’
‘বিজেপি খুঁজছে কী কী বিক্রি করা যায়’
‘একদিকে দলবদলের লড়াই, এখানে দিনবদলের লড়াই’
ব্রিগেডে আসতে গেলে বিজেপির চার্টার্ড প্লেন লাগে না।
‘আমরা এখানে খেলা করতে আসিনি, এবার দিদিমণিকে মাঠ থেকে নকআউট করতে হবে
মইদুল, সুদীপ্তকে খুন করেছে, ১০ বছরে ২৫০ কমরেড খুন হয়েছে
‘বসন্ত এসে গেছে, লাল ফুল ফোটা কেউ আটকাতে পারবে না’
কেউ কেউ বলল খেলা হবে, মোদিজি স্টেডিয়াম দখল করলেন’
বাংলার কৃষক ধানের সহায়ক মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন’
‘কৃষকদের সহায়ক মূল্য পেতে হলে সংযুক্ত মোর্চার সরকার প্রয়োজন বলেন ভূপেশ বাঘেল।
সঙ্গে তিনি জোড়েন,‘পহেলে লড়ে থে গোরও সে, অব লড়েঙ্গে চোরও সে।
বিজেপি কথায় কথায় বলে ৭০ বছরে কংগ্রেস কী করেছে?’
‘আজ রেল, বিমানবন্দর, বন্দর বিক্রি করে দিচ্ছেন মোদি’
‘মোদি গুজরাত মডেলের কথা বলেন, আমি ছত্তীসগঢ় মডেলের কথা বলি’
‘মোদি সব বিক্রি করে দিচ্ছেন, ছত্তীসগঢ়ে আদিবাসীদের জমি ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
বাংলার মাটি আমার কাছে তীর্থক্ষেত্র থেকে কম নয়’
‘কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রী নেতাজির জন্মদিনে পরাক্রম দিবস পালন করেছেন’
‘নেতাজি যখন আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন করেছেন, তখন সাভারকার ব্রিটিশদের সঙ্গে রফা করেছেন’
‘বিজেপি ডিভাইড অ্যান্ড রুল নীতিতে বিশ্বাসী।
যাঁরা প্রতিবাদ করছেন মোদি তাঁদের বলছেন আন্দোলনজীবী’
‘তৃণমূল সরকার মানুষের স্বার্থ রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ’
‘বাংলা ও দেশকে বাঁচাতে এই জোট প্রয়োজন’
স্বাধীনতার সময় মহাত্মা গাঁধী বাংলার মাটিতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা দিয়েছিলেন’
‘মোদি, অমিত শাহ ও মোহন ভাগবতের সুবুদ্ধি হওয়া প্রয়োজন’
‘তাঁদের জন্যই দেশের আজ এই অবস্থা’
‘মোদি-শাহ-নাড্ডা বারবার বাংলায় আসছেন’
‘বাংলার সংস্কৃতি সম্পর্কে বারবার বলছেন’
‘হারের ভয় পেয়েছে বিজেপি।
বিজেপি, তৃণমূলকে হঠাতেই আজকের ব্রিগেড সমাবেশ’
‘দেশ বাঁচানো আমাদের সামনে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ’
‘সংবিধান অনুযায়ী ভারত ধর্মনিরপেক্ষ দেশ’
‘নরেন্দ্র মোদি সংবিধানকে বিপন্ন করে তুলেছেন’
ভোটের ফল ত্রিশঙ্কু হলে তৃণমূল বিজেপির সঙ্গেও সমঝোতা করতে পারে’
‘আগেও বহুবার বিজেপির হাত ধরেছে তৃণমূল’
‘তৃণমূলের এই চরিত্র থেকে সাবধান থাকতে হবে
বাংলার মানুষ চায় জনহিতকর সরকার’
পেট্রোল থেকে দুধ, সবকিছুর দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে’
‘মোদি নিজের নামেও স্টেডিয়াম বানিয়েছেন’
‘পুঁজিপতিদের ৮ লক্ষ কোটি টাকা ঋণ মকুব করেছে মোদি সরকার’
‘কৃষকরা ঋণ শোধ না করতে পারলে তার জমি কব্জা করে ব্যাঙ্ক’
‘তৃণমূল-বিজেপির লুঠপাটের সরকার চলছে’
‘লুঠপাট, জাতপাতের সরকার চাই না’
‘ভোটের আগে সংখ্যালঘুদের উন্নয়নে বরাদ্দ করে ভোট কিনতে চাইছে তৃণমূল’
‘তৃণমূল ভাবে রাজনীতি মানে সওদা’
‘বিজেপি-তৃণমূল একই মুদ্রার দুই পিঠ
ব্রিগেডে আগে অনেরবার এসেছি, এমন সমাবেশ দেখিনি’
‘এই সমাবেশ প্রমাণ করছে বাংলায় পরিবর্তন আসন্ন’
‘কৃষকদের সংযুক্ত মোর্চা মোদির বিরুদ্ধে লাগাতার লড়াই করছেন’
‘আর বাংলায় তৃণমূলের সঙ্গে লড়াই করছে সংযুক্ত মোর্চা’
বললেন সীতারাম ইয়েচুরি
ভিক্ষা নয়, অধিকার চাই।
আগামী দিন নিজেদের অধিকার নিজেরা বুঝে নেব’
অংশীদারিত্ব চাই, যদি কেউ মনে করে বন্ধুত্বের হাত বাড়াবেন, তাহলে তাঁকে স্বাগত’
কংগ্রেসকে বার্তা আব্বাস সিদ্দিকির
বাংলার মানুষ মমতার সরকারের উপর ক্ষিপ্ত।
‘দিদিমণির হাত থেকে ক্ষমতা একে একে চলে যাচ্ছে’
‘আমরা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অধিকার সুনিশ্চিত করব’
যেখানেই বামেরা প্রার্থী দেবে, সেখানেই রক্ত দিয়ে জেতাব।
যদি এই সমঝোতা আরও এক সপ্তাহ আগে হত, তাহলে দ্বিগুণ মানুষের জমায়েত করতাম।
আগামী দিন বিজেপি ও বিজেপিরই টিম মমতার দলকে উৎখাত করব।
‘আগামী নির্বাচনে মমতাকে শূন্য করে ছাড়ব।
দরকার হলে রক্ত দিয়েও মাতৃভূমিকে স্বাধীন করব।
বাম কর্মী মইদুলকে হত্যা করেছে মমতার পুলিশ’
‘মমতা তাঁর পরিবারকে চাকরি দেওয়ার নামে নাটক করছেন’
‘বেকার যুবকের মৃত্যু নিয়ে রসিকতা করছেন মুখ্যমন্ত্রী’
মোদির জমানায় তেলের দাম আগুন’
‘একদিকে কোহালি, অন্যদিকে মোদি সেঞ্চুরি হাঁকাচ্ছেন’
‘বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ১ টাকা তেলের দাম কমিয়েছেন’
‘বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর দয়ার প্রয়োজন নেই
ব্রিগেডের ময়দানে আজ পরিবর্তনের রামধনু। আমাদের লক্ষ্য সাম্প্রদায়িক শক্তির আগ্রাসন রুখে দেওয়া। তৃণমূল নেত্রী মমতা দেখে যান, মোর্চার ক্ষমতা।
যাঁরা বোঝাতে চাইছে নির্বাচন হবে তৃণমূল-বিজেপি।
এই সভা প্রমাণ করছে সংযুক্ত মোর্চা তৃণমূল-বিজেপিকে ছাপিয়ে যাবে।
আগামী দিনে টিএমসি-বিজেপি থাকবে না, সংযুক্ত মোর্চা থাকবে।
‘সকাল দেখলে বোঝা যায় দিন কেমন যাবে।
‘আজকের সভা প্রমাণ করছে তৃণমূল-বিজেপির অপশক্তি বিদায় নেবে।
‘সরকারের বদল এখন শুধু সময়য়ের অপেক্ষা
এত বড় সভায় বক্তব্য রাখার সুযোগ জীবনে প্রথমবার।
খেলা মেলা হবে না, মানুষের জয় হবে। বললেন আরএসপি নেতা মনোজ ভট্টাচার্য।
আসন ভাগাভাগি শেষ কথা নয়। মানুষের কাছে গিয়ে মানুষের জন্য লড়াই করতে হবে।
আমাদের বিকল্প নিয়ে মানুষের কাছে যেতে হবে। তাঁদের কথা শুনতে হবে। সমালোচনা করলে মাথা পেতে নিতে হবে।
মুখ্যমন্ত্রী দিদিকে বলো শুরু করেছিলেন। এমন বলেছেন গোটা দলটাই বিজেপি হয়ে গেছে।
‘এই সমাবেশের পর একদিকে থাকবে বিজেপি-তৃণমূল। অন্যদিকে থাকব আমরা সবাই।
যাঁরা বলেন বামেদের দূরবিন দিয়ে দেখতে হয়, তাঁরা সমাবেশের খবর নিন।
আজকের ব্রিগেড সমাবেশ অভূতপূর্ব। আজকের মতো সমাবেশ অতীতে কেউ দেখেননি।
ব্রিগেডের সভামঞ্চে পৌঁছলেন সীতারাম ইয়েচুরি, বিমান বসুরা।
যে আদর্শ নিয়ে বড় হয়েছি, সেই আদর্শ নিয়েই ব্রিগেড যাচ্ছি। আমাদের শিকড় অনেক গভীরে। মন্তব্য চলচ্চিত্র পরিচালক তরুণ মজুমদারের।
ব্রিগেডের পথে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলা। অভিযোগ আইএসএফ-র বিরুদ্ধে।
এবারের ব্রিগেড যেমন বনলতা সেনের ব্রিগেড, তেমনই টুম্পারও ব্রিগেড। মানুষের স্বতস্ফূর্ত উচ্ছ্বাসের এই ব্রিগেড। বললেন কংগ্রেস নেতা ঋজু ঘোষাল।
রেলপথ, সড়কপথের মতোই বিভিন্ন ফেরিঘাটে ব্রিগেডে আসার জন্য ভিড় জমিয়েছেন বাম-কংগ্রেস-আইএসএফ কর্মী-সমর্থকরা। হাওড়া থেকে বাবুঘাটমুখী লঞ্চে ভিড় জমিয়েছেন মানুষ।
কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেসে চড়ে শিয়ালদায় নামেন জলপাইগুড়ি থেকে আসা বাম ও কংগ্রেস কর্মী, সমর্থকরা। তাঁদের কারোর হাতে কংগ্রেসের পতাকা, কারোর গলায় ঝুলছে টুম্পা এসে গেছি লেখা প্ল্যাকার্ড।
মুর্শিদাবাদ থেকে ব্রিগেডে যোগ দিতে আসা একজন বর্ষীয়ান বাম কর্মী জানান, "যতদিন থেকে ব্রিগেড হচ্ছে, প্রতিটি ব্রিগেড সমাবেশে গেছি। কোনওদিন মিস করিনি। আজও যাচ্ছি। অসাধারণ অনুভুতি তৈরি হবে, বিশাল সম্ভাবনা তৈরি হবে।"
হাওড়া স্টেশনে নেমে ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে ব্রিগেডের উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছেন বাম ও কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা। স্টেশন চত্বরে বামেদের তরফে একটি হেল্প ডেস্ক খোলা হয়েছে। সেখানে নাম নথিভুক্ত করছেন বাম কর্মী-সমর্থকরা।
বাম-কংগ্রেস জোটের ব্রিগেডে যোগ দিতে জলপাইগুড়ির বানারহাট থেকে এসেছেন চা-শ্রমিকরা। মাদল বাজিয়ে গান গাইতে গাইতে তাঁরা চলেছেন ব্রিগেডের পথে।
দূর-দূরান্তের জেলা থেকে আকাশবাণীর সামনে ময়দানে আসতে শুরু করেছে বাস।হেঁটে ব্রিগেডের দিকে রওনা দিতে শুরু করেছেন বাম ও কংগ্রেসের কর্মী-সমর্থকরা।
দুর্গাপুরের মুচিপাড়া উড়ালপুলের নীচে জড়ো হয়ে সেখান থেকে দুর্গাপুর স্টেশন থেকে ট্রেনে কলকাতা রওনা দেন বাম ও কংগ্রেস কর্মীরা।
মুর্শিদাবাদের বহরমপুর, লালগোলা, ভগবানগোলা, বেলডাঙা স্টেশন থেকে ট্রেনে কলকাতা রওনা দেন বাম ও কংগ্রেস কর্মী, সমর্থকরা।
ব্রিগেড সমাবেশকে সফল করার লক্ষ্যে পুরুলিয়া জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ কলকাতার উদ্দেশে রওনা দিলেন। রবিবার সকালে জেলার পুরুলিয়া, আনারা ও আদ্রা স্টেশন থেকে বাম নেতা-কর্মী-সমর্থকরা ট্রেনে চেপে কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দেন। এদিন আদ্রা স্টেশন প্রাক্তন সাংসদ ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বাসুদেব আচারিয়া তথা পুরুলিয়া জেলা সিপিএমের সম্পাদক প্রদীপ রায়ের নেতৃত্বে সিপিএম কর্মী-সমর্থক কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দেন। বাসুদেব আচারিয়া জানান এবার এই বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল বিজেপি কে পরাজিত করে বাম নিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক সরকার গড়ার লক্ষ্যে ঐতিহাসিক ব্রিগেড সমাবেশে লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাগম হবে ।এই ব্রিগেড বিগত সব ক্রিকেটের রেকর্ড ছাপিয়ে যাবে।
প্রেক্ষাপট
কলকাতা: কখনও সিপিএম, কখনও আবার বামফ্রন্ট।
গত কয়েক দশকে বামপন্থীদের একাধিক জনসভার সাক্ষী থেকেছে ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ড। ২০১৬ সালের বিধানসভা ভোটের আগে পার্ক সার্কাস ময়দানে যৌথ সভা করেছিল বামফ্রন্ট ও কংগ্রেস। এই প্রেক্ষাপটে রবিবার প্রথমবার বামফ্রন্ট-কংগ্রেসের যৌথ সমাবেশের সাক্ষী থাকতে চলেছে ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ড। এবারের ব্রিগেডে থাকছে ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্টও। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।
দফায় দফায় সভাস্থল পরিদর্শন করেছেন বাম-কংগ্রেসের নেতারা। দূরের জেলা থেকে আগে-ভাগেই কলকাতায় এসে পৌঁছেছিলেন কর্মীরা। সকাল থেকেই ভিড় বাড়তে শুরু করেছে ব্রিগেডে।
আজকের ব্রিগেডে বক্তার তালিকায় সীতারাম ইয়েচুরি, অধীর চৌধুরিরা। থাকার কথা আইএসএফ প্রধান আব্বাস সিদ্দিকিরও।
অসুস্থতার কারণে ব্রিগেডে না থাকতে পারার কথা আগেই জানিয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, চেষ্টা হচ্ছে তাঁর ভিডিও বা অডিও বার্তা ব্রিগেড মঞ্চে শোনানোর।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -