- Home
-
খবর
-
আজ ফোকাস-এ
Farmers' Protest Live Updates: কৃষক আন্দোলনের সমর্থনে অনশনের ঘোষণা কেজরিওয়ালের, তীব্র আক্রমণ অমরিন্দরের
Farmers' Protest Live Updates: কৃষক আন্দোলনের সমর্থনে অনশনের ঘোষণা কেজরিওয়ালের, তীব্র আক্রমণ অমরিন্দরের
Farmers' protest at Singhu enters 18th day. | কৃষকরা আজ দিল্লি-জয়পুর হাইওয়ে অবরোধ করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Last Updated:
13 Dec 2020 10:39 PM
অন্নদাতাদের সন্ত্রাসবাদী বলা হচ্ছে। যাঁরা কৃষকদের সন্ত্রাসবাদী বলেন, তাঁদের মানুষ বলা যায় না। বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের।
অন্নদাতাদের সন্ত্রাসবাদী বলা হচ্ছে। যাঁরা কৃষকদের সন্ত্রাসবাদী বলেন, তাঁদের মানুষ বলা যায় না। বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের।
অন্নদাতাদের সন্ত্রাসবাদী বলা হচ্ছে। যাঁরা কৃষকদের সন্ত্রাসবাদী বলেন, তাঁদের মানুষ বলা যায় না। বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের।
কৃষকদের আন্দোলনের পিছনে কিছু মধ্যস্বত্তভোগী, কমিশনখোর ও রাজনৈতিক নেতারা। স্বার্থান্বেষীরাই এই আন্দোলন শুরু করেছে। কৃষি আইন কৃষকদের স্বার্থেই, দাবি হিমাচল প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শান্তা কুমারের।
কৃষকদের আন্দোলনের পিছনে কিছু মধ্যস্বত্তভোগী, কমিশনখোর ও রাজনৈতিক নেতারা। স্বার্থান্বেষীরাই এই আন্দোলন শুরু করেছে। কৃষি আইন কৃষকদের স্বার্থেই, দাবি হিমাচল প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শান্তা কুমারের।
কৃষকদের আন্দোলনে যোগ দিতে গিয়েছিলেন জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। কিন্তু এটা কৃষকদের আন্দোলন বলে তাঁদের ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে, জানালেন কৃষক নেতা রাকেশ টিকাইত।
কৃষকদের আন্দোলনে যোগ দিতে গিয়েছিলেন জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। কিন্তু এটা কৃষকদের আন্দোলন বলে তাঁদের ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে, জানালেন কৃষক নেতা রাকেশ টিকাইত।
উত্তরাখণ্ডের কৃষকরা আজ কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে নতুন কৃষি আইনকে সমর্থন জানালেও, তাকে গুরুত্ব দিতে নারাজ কৃষক নেতা জসবীর সিংহ। তাঁর দাবি, কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে যাঁরা দেখা করেছেন, তাঁদের মধ্যে ১০ জন কৃষি ছাড়াও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। তাছাড়া তাঁদের উত্তরাখণ্ড থেকে নিয়ে আসেন এক রাজনৈতিক নেতা।
উত্তরাখণ্ডের কৃষকরা আজ কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে নতুন কৃষি আইনকে সমর্থন জানালেও, তাকে গুরুত্ব দিতে নারাজ কৃষক নেতা জসবীর সিংহ। তাঁর দাবি, কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে যাঁরা দেখা করেছেন, তাঁদের মধ্যে ১০ জন কৃষি ছাড়াও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। তাছাড়া তাঁদের উত্তরাখণ্ড থেকে নিয়ে আসেন এক রাজনৈতিক নেতা।
বিভিন্ন শক্তি কৃষকদের বিক্ষোভে সামিল হয়েছে। কৃষক নেতাদের মাওবাদী বলা হয়নি। কিন্তু মাওবাদীরাও বিক্ষোভে যোগ দিয়েছে। এই ধরনের শক্তি পরিবেশ নষ্ট করে দিচ্ছে। মন্তব্য বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী সোম প্রকাশের।
বিভিন্ন শক্তি কৃষকদের বিক্ষোভে সামিল হয়েছে। কৃষক নেতাদের মাওবাদী বলা হয়নি। কিন্তু মাওবাদীরাও বিক্ষোভে যোগ দিয়েছে। এই ধরনের শক্তি পরিবেশ নষ্ট করে দিচ্ছে। মন্তব্য বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী সোম প্রকাশের।
বিভিন্ন শক্তি কৃষকদের বিক্ষোভে সামিল হয়েছে। কৃষক নেতাদের মাওবাদী বলা হয়নি। কিন্তু মাওবাদীরাও বিক্ষোভে যোগ দিয়েছে। এই ধরনের শক্তি পরিবেশ নষ্ট করে দিচ্ছে। মন্তব্য বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী সোম প্রকাশের।
বিভিন্ন শক্তি কৃষকদের বিক্ষোভে সামিল হয়েছে। কৃষক নেতাদের মাওবাদী বলা হয়নি। কিন্তু মাওবাদীরাও বিক্ষোভে যোগ দিয়েছে। এই ধরনের শক্তি পরিবেশ নষ্ট করে দিচ্ছে। মন্তব্য বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী সোম প্রকাশের।
কৃষি আইনকে সমর্থন করে কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিংহ তোমরের সঙ্গে দেখা করলেন উত্তরাখণ্ডের কৃষকরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন কৃষি প্রতিমন্ত্রী কৈলাস চৌধুরী ও উত্তরাখণ্ডের শিক্ষামন্ত্রী অরবিন্দ পাণ্ডে।
কৃষি আইনকে সমর্থন করে কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিংহ তোমরের সঙ্গে দেখা করলেন উত্তরাখণ্ডের কৃষকরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন কৃষি প্রতিমন্ত্রী কৈলাস চৌধুরী ও উত্তরাখণ্ডের শিক্ষামন্ত্রী অরবিন্দ পাণ্ডে।
কৃষি আইনকে সমর্থন করে কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিংহ তোমরের সঙ্গে দেখা করলেন উত্তরাখণ্ডের কৃষকরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন কৃষি প্রতিমন্ত্রী কৈলাস চৌধুরী ও উত্তরাখণ্ডের শিক্ষামন্ত্রী অরবিন্দ পাণ্ডে।
পঞ্জাবের অমৃতসরের এক দম্পতি বিয়ে করে ফেরার সময় কৃষক আন্দোলনের সমর্থনে প্ল্যাকার্ড তুলে ধরলেন। পাত্র জানিয়েছেন, ‘আমি বিয়ে করতে দিল্লি গিয়েছিলাম। আন্দোলনরত কৃষকদের সঙ্গে দেখা করেছি। কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলনকে আমি সমর্থন জানাচ্ছি।’
পঞ্জাবের অমৃতসরের এক দম্পতি বিয়ে করে ফেরার সময় কৃষক আন্দোলনের সমর্থনে প্ল্যাকার্ড তুলে ধরলেন। পাত্র জানিয়েছেন, ‘আমি বিয়ে করতে দিল্লি গিয়েছিলাম। আন্দোলনরত কৃষকদের সঙ্গে দেখা করেছি। কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলনকে আমি সমর্থন জানাচ্ছি।’
পঞ্জাবের অমৃতসরের এক দম্পতি বিয়ে করে ফেরার সময় কৃষক আন্দোলনের সমর্থনে প্ল্যাকার্ড তুলে ধরলেন। পাত্র জানিয়েছেন, ‘আমি বিয়ে করতে দিল্লি গিয়েছিলাম। আন্দোলনরত কৃষকদের সঙ্গে দেখা করেছি। কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলনকে আমি সমর্থন জানাচ্ছি।’
পঞ্জাবের অমৃতসরের এক দম্পতি বিয়ে করে ফেরার সময় কৃষক আন্দোলনের সমর্থনে প্ল্যাকার্ড তুলে ধরলেন। পাত্র জানিয়েছেন, ‘আমি বিয়ে করতে দিল্লি গিয়েছিলাম। আন্দোলনরত কৃষকদের সঙ্গে দেখা করেছি। কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলনকে আমি সমর্থন জানাচ্ছি।’
পঞ্জাবের অমৃতসরের এক দম্পতি বিয়ে করে ফেরার সময় কৃষক আন্দোলনের সমর্থনে প্ল্যাকার্ড তুলে ধরলেন। পাত্র জানিয়েছেন, ‘আমি বিয়ে করতে দিল্লি গিয়েছিলাম। আন্দোলনরত কৃষকদের সঙ্গে দেখা করেছি। কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলনকে আমি সমর্থন জানাচ্ছি।’
কৃষক আন্দোলনের সমর্থনে পদত্যাগ করলেন পঞ্জাবের ডিআইজি (কারা) লক্ষ্মীন্দর সিংহ জাখার। পঞ্জাব সরকারের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘কৃষক ভাইদের আন্দোলনে সংহতি জানাতেই আমি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
রাজস্থান-হরিয়ানা সীমান্তে রেওয়ারির জয়সিংপুর খেড়া অঞ্চলে যে কৃষকরা প্রতিবাদে সামিল হয়েছেন, তাঁরা আরও কৃষকদের আসার অপেক্ষায়। আরও অনেকে এসে পৌঁছলে তাঁরা একসঙ্গে দিল্লির উদ্দেশে রওনা হবেন বলে জানিয়েছেন। রাষ্ট্রীয় কিষাণ মহাসভার আহ্বায়ক বনোয়ারি লাল জানিয়েছেন, ‘আজ আরও অনেক কৃষক ও বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা রাজস্থান থেকে হরিয়ানা সীমান্তে আসছেন। সবাই মিলে দল বেঁধে দিল্লি যাব। কৃষি আইন বাতিল করার দাবি জানাচ্ছি আমরা।’
কৃষকদের সংগঠনের নেতারা প্রাসঙ্গিকতা হারাবেন। তাঁরা সংগঠনের উপর থেকেও নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারেন। তাঁদের বদলে নতুন নেতারা উঠে আসতে পারেন। যে নেতারা ঠিক সময়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে পারেন না, তাঁরা নেতৃত্ব হারান। মন্তব্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সোম প্রকাশের।
কৃষকদের সংগঠনের নেতারা প্রাসঙ্গিকতা হারাবেন। তাঁরা সংগঠনের উপর থেকেও নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারেন। তাঁদের বদলে নতুন নেতারা উঠে আসতে পারেন। যে নেতারা ঠিক সময়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে পারেন না, তাঁরা নেতৃত্ব হারান। মন্তব্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সোম প্রকাশের।
কৃষকদের সংগঠনের নেতারা প্রাসঙ্গিকতা হারাবেন। তাঁরা সংগঠনের উপর থেকেও নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারেন। তাঁদের বদলে নতুন নেতারা উঠে আসতে পারেন। যে নেতারা ঠিক সময়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে পারেন না, তাঁরা নেতৃত্ব হারান। মন্তব্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সোম প্রকাশের।
কৃষকদের সংগঠনের নেতারা প্রাসঙ্গিকতা হারাবেন। তাঁরা সংগঠনের উপর থেকেও নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারেন। তাঁদের বদলে নতুন নেতারা উঠে আসতে পারেন। যে নেতারা ঠিক সময়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে পারেন না, তাঁরা নেতৃত্ব হারান। মন্তব্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সোম প্রকাশের।
কৃষকদের সংগঠনের নেতারা প্রাসঙ্গিকতা হারাবেন। তাঁরা সংগঠনের উপর থেকেও নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারেন। তাঁদের বদলে নতুন নেতারা উঠে আসতে পারেন। যে নেতারা ঠিক সময়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে পারেন না, তাঁরা নেতৃত্ব হারান। মন্তব্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সোম প্রকাশের।
কৃষকদের সংগঠনের নেতারা প্রাসঙ্গিকতা হারাবেন। তাঁরা সংগঠনের উপর থেকেও নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারেন। তাঁদের বদলে নতুন নেতারা উঠে আসতে পারেন। যে নেতারা ঠিক সময়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে পারেন না, তাঁরা নেতৃত্ব হারান। মন্তব্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সোম প্রকাশের।
প্রেক্ষাপট
নয়াদিল্লি: কৃষি আইনের প্রতিবাদে কৃষকদের বিক্ষোভের রেশ দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশেও ছড়িয়ে পড়ল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। ভারতীয় দূতাবাসের সামনে মহাত্মা গাঁধীর একটি মূর্তি খলস্তানি পতাকা দিয়ে ঢেকে দেওয়া হল। কয়েকশো শিখ যুবক গ্রেটার ওয়াশিংটন ডিসি, মেরিল্যান্ড, ভার্জিনিয়া, নিউ ইয়র্ক, নিউ জার্সি, পেনসিলভিনিয়া, ইন্ডিয়ানা, ওহিও, নর্থ ক্যারোলিনার মতো অঞ্চলগুলি থেকে মিছিল করে ভারতীয় দূতাবাসের সামনে জড়ো হন। ভারত-বিরোধী এবং খলিস্তানপন্থী স্লোগান দেওয়া হয়। খলিস্তানপন্থীরা কৃপান হাতে মহাত্মা গাঁধীর মূর্তির গায়ে বিভিন্ন পোস্টার সেঁটে দেন। এই পোস্টারের মাধ্যমে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করা হয়। ভারতীয় দূতাবাস এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছে এবং তদন্তের দাবিও জানিয়েছে।
এদিকে, দিল্লির সীমানায় কৃষকদের বিক্ষোভ ১৮ দিনে পড়ল। কৃষকরা আজ দিল্লি-জয়পুর হাইওয়ে অবরোধ করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তাঁরা আগামীকাল অনশনে বসারও ডাক দিয়েছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করেছে দিল্লি পুলিশ। বিভিন্ন জায়গায় অতিরিক্ত পুলিশকর্মী মোতায়েন করা হয়েছে।
নতুন কৃষি আইনের সমালোচনা করে কংগ্রেস নেতা ভি হনুমন্ত রাও বলেছেন, ‘এই কৃষি আইন আত্মহননকারী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আন্দোলনকারী কৃষকদের বিপথে চালিত করার চেষ্টা করছেন।’
পাল্টা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়াল বলেছেন, ‘কৃষকদের বিক্ষোভের নিয়ন্ত্রণ মাওবাদী ও কমিউনিস্টদের হাতে চলে গিয়েছে। তারা যাতে এই আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত না থাকে, সেটা নিশ্চিত করতে হবে কৃষকদের।’
অপর এক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সোম প্রকাশ জানিয়েছেন, সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে তিনি কৃষক নেতাদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। অচলাবস্থার অবসান ঘটানোর জন্য সরকারের সঙ্গে কৃষকদের পরবর্তী বৈঠকের দিনক্ষণ স্থির করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
কৃষকরা অবশ্য তাঁদের দাবিতে অনড়। তাঁরা জানিয়েছেন, সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি। কিন্তু তার আগে কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে হবে। শুধু দিল্লি-এনসিআর অঞ্চলই নয়, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কৃষকদের এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। সিঙ্ঘু সীমানায় অবস্থানকারী এক আন্দোলনকারী জানিয়েছেন, ‘আমি গতকাল রাতে এখানে এসে পৌঁছেছি। রাজস্থান, পঞ্জাব, হরিয়ানা থেকে আরও অনেক কৃষক আসছেন। ১৬ ডিসেম্বর এখানে আরও ট্রলি আসবে।’
পঞ্জাব থেকে আসা দুই ভাই গাজিপুরে আন্দোলনকারীদের শীতবস্ত্র বিতরণ করছেন। তাঁদের একজন কর্ণবীর জানিয়েছেন, ‘আমি মোদিজির ভক্ত। আশা করি তিনি বুঝবেন, কৃষকদের ছাড়া দেশের উন্নতি হবে না।’