১৪ তারিখ মধ্যরাত পর্যন্ত লকডাউন জারি হয়েছে। এরই মধ্যে শুক্রবার দেশের ৪০ জন প্রথমসারির ক্রীড়াব্যক্তিত্বর সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁদের মধ্যে যুবরাজও ছিলেন। দেশের আরও অনেক ব্যক্তিত্বের মতো তিনিও সবাইকে লকডাউনের সময় বাড়িতে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।
সম্প্রতি পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়ক শাহিদ আফ্রিদির ফাউন্ডেশনকে অর্থসাহায্য করার আহ্বান জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন যুবরাজ ও হরভজন সিংহ। তাঁরা অবশ্য সেই সমালোচনার জবাব দেন। যুবরাজ জানান, তিনি কারও অনুভূতিতে আঘাত করতে চাননি।