WB Corona LIVE: রাজ্যে ৮ হাজারের নীচে নামল দৈনিক করোনা সংক্রমণ
Get Latest West Bengal Coronavirus Live Updates: ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনামুক্ত হয়েছেন ১৬ হাজার ৯৩৮ জন
রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, গত একদিনে রাজ্যে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৭১ হাজার ২০৬টি। যার মধ্যে ৭ হাজার ৯১৩ টি স্যাম্পেল পজিটিভ। আর সেই পরিসংখ্যান অনুযায়ী, রাজ্যে এই মুহূর্তে করোনার পজিটিভিটি রেট ১১.১০ শতাংশ।
গত একদিনে রাজ্যে করোনামুক্ত হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ১৬ হাজার ৫৫৭ জন। যার সুবাদে একধাক্কায় ৮ হাজার ৭৫৭ জন কমে এই মুহূর্তে রাজ্যে অ্যাকটিভ করোনা রোগীর সংখ্যা নেমে দাঁড়িয়েছে ৫৩ হাজার ২৩ জনে। রাজ্যের মোট ডিসচার্জ রেট নেমেছে ৯৫.১১ শতাংশে।
রাজ্যে গত একদিনে করোনা আক্রান্ত ৭ হাজার ৯১৩ জন। এই সময়পর্বে মৃত্যু হয়েছে ১১৩ জনের।
অল্প সময়ের জন্য হলেও, ফিরল রেস্তোরাঁ বিলাস। রাজ্য সরকারের নির্দেশের পরই, আজ বিকেলে খুলল কলকাতার বেশ কিছু রেস্তোরাঁ। হাজির হলেন ক্রেতারাও।
আগামী সোমবার থেকে রাজ্যে দেওয়া হবে স্পুটনিক ভি ভ্যাকসিন। কলকাতার অ্যাপোলো হাসপাতাল থেকে দেওয়া হবে স্পুটনিক ভ্যাকসিন। স্পুটনিক ভি ভ্যাকসিনের দুটি করে ডোজ দেওয়া হবে। স্পুটনিক ভি ভ্যাকসিনের প্রতিটি ডোজের দাম ১২৫০ টাকা।
ধূপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে ভ্যাকসিনের সঙ্কট। সকাল থেকে অপেক্ষা করেও, ভ্যাকসিন মিলছে না বলে অভিযোগ। যে রকম ভ্যাকসিন আসবে, সেভাবেই দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
দেশে করোনার তৃতীয় ঢেউ রুখতে এখনই পদক্ষেপ করুক কেন্দ্র ও বিভিন্ন রাজ্য। নাহলে বিপদ। এই মর্মে দেশের বিরোধী দলগুলিকে চিঠি লিখলেন অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসু, ইতিহাসবিদ ইরফান হাবিব, রোমিলা থাপার সহ ১৮৫ জন বিশিষ্টজন। তাঁদের অনুরোধ, বিরোধী দলগুলি তাদের প্রভাব খাটিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারগুলিকে বলুক, এখন থেকেই প্রস্তুত থাকতে। যাতে করোনা মোকাবিলায় সময় থাকতে পদক্ষেপ করা যায়।
শিশুদের মধ্যে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির আশঙ্কায় আগাম প্রস্তুতি জলপাইগুড়িতে। জেলার সব সরকারি হাসপাতালে চাইল্ড কেয়ার ইউনিট তৈরিতে জোর। জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে তৈরি হচ্ছে আলাদা CCU। সেই সঙ্গে শুধু মহিলাদের জন্য আলাদা কোভিড হাসপাতাল চালু হচ্ছে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের রাত্রি নিবাসে।
আমাদের বিজ্ঞানীরা ১ বছরে মেড ইন ইন্ডিয়া ভ্যাকসিন বানিয়েছেন। ভ্যাকসিন বানিয়ে দেশকে তাঁরা আত্মনির্ভর করেছেন। সিএসআইআর-এর বার্ষিক অনুষ্ঠানে দাবি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।
শুরু হল কলকাতা পুরসভার ড্রাইভ ইন টিকাকরণ কর্মসূচি। আজ পার্ক সার্কাসের এখটি মলে শুরু হয় টিকাকরণ। উপস্থিত ছিলেন ফিরহাদ হাকিম।
ভারতে করোনা সংক্রমণ এখনও উদ্বেগজনক। তবে সামান্য কমেছে দৈনিক সংক্রমণ ও মৃত্যুর সংখ্যা।
পুরসভার উদ্যোগে চালু হয়েছে ভ্রাম্যমান টিকাকরণ কেন্দ্র। আজ সকাল থেকেই লেক মার্কেটের সামনে গাড়ি দাঁড় করিয়ে চলছে টিকাকরণ। লেক মার্কেট এবং লেক মলের দোকানদার, কর্মীদের টিকাকরণের ব্যবস্থা হয়েছে।
রাজ্যে এল আরও ৮০ হাজার কোভ্যাকসিন। কেন্দ্রের পাঠানো ৮০ হাজার ভ্যাকসিন এল রাজ্যে। বাগবাজারের সেন্ট্রাল স্টোরে রাখা হয়েছে ভ্যাকসিন।এখনও রাজ্যে টিকা নিয়েছেন ১ কোটি ৫৪ লক্ষের বেশি মানুষ।
দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর, আলিপুরদুয়ারে খুলল চা বাগান। শ্রম দফতরের উদ্যোগে ত্রিপাক্ষিক বৈঠকের পর বাগান খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কার্যত লকডাউন পরিস্থিতিতে কাজে ফিরতে পেরে খুশি শ্রমিকরা।
কার্যত লকডাউনের মধ্যেই কিছুটা ছাড়। বিকেল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত শর্ত সাপেক্ষে খোলা যাবে রেস্তোরাঁ। ১৫ জুনের পরে ২৫% ক্রেতা নিয়ে খোলা যাবে মল। খুচরো দোকানকেও আরও ১ ঘণ্টা ছাড়ের ভাবনা
করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ভাড়াটিয়া বৃদ্ধা। সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কায় ভেঙে দেওয়া হল বাড়ির সামনের টিউবওয়েল। জলের কল থেকে যাতে সংক্রমণ ছড়াতে না পারে তার জন্যই ভেঙে দেওয়া হয় টিউবওয়েল, সাফাই প্রতিবেশীদের। দীর্ঘ সাত ঘণ্টা পর পুরসভার হস্তক্ষেপে সমস্যা মেটে। ঘটনাটি ঘটেছে আলিপুরদুয়ারে।
সংক্রমণের নিরিখে শীর্ষে উত্তর ২৪ পরগনা, রাজ্যে কমল দৈনিক মৃত্যু।
প্রেক্ষাপট
স্বস্তির খবর রাজ্যের কোভিড চিত্রে। বুধবারের পর বৃহস্পতিবারও ৯ হাজারের নীচেই থাকল রাজ্যের দৈনিক করোনা সংক্রমণ। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, গতকালের থেকে কিছুটা কমে গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনা সংক্রমিত ৮ হাজার ৮১১ জন। এই সময়পর্বে রাজ্যে কোভিডে মৃত্যু সংখ্যাও বেশ কিছুটা কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা কেড়ে নিয়েছে ১০৮ জন রাজ্যবাসীকে। বুধবার মৃত্যু হয়েছিল ১৩৫ জনের।
এদিকে, রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনামুক্ত হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ১৬ হাজার ৯৩৮ জন। যার জেরে একধাক্কায় আরও ৮ হাজার ২৩৫ জন কমে এই মুহূর্তে রাজ্যে অ্যাকটিভ করোনা রোগীর সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৬১ হাজার ৭৮০ জনে। পাশাপাশি এই মুহূর্তে রাজ্যে সুস্থতার হার পৌঁছে গিয়েছে ৯৪.৪৬ শতাংশে।
গত ২৪ ঘণ্টা সময়পর্বে রাজ্যে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৭৪ হাজার ৫৬৮ টি। যার মধ্যে ৮ হাজার ৮১১টি স্যাম্পেলই পজিটিভ। যার সুবাদে আপাতত রাজ্যে করোনার পজিটিভিটি রেট ১১.১০ শতাংশ। যে হার অবশ্য কিছুটা চিন্তায় রেখেছে ওয়াকিবহাল মহলকে।
পাশাপাশি স্বস্তির খবর, বেশ কিছুদিন পর কলকাতায় দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা নেমে এল হাজারের নীচে। গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় নতুন করে ৯৭৬ জন করোনা সংক্রমিত হয়েছেন বলেই জানাচ্ছে ৩ জুন প্রকাশিত রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন। এই সময়পর্বে কলকাতায় মৃত্যু হয়েছে ২৭ জনের।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -