সোনু এ ব্যাপারে বলেছেন, কুলসুম যে গত দশ বছর ধরে হোথুর ফাউন্ডেশনের সঙ্গে দারুণ কাজ করছেন, সেটা আমি জানি। মানুষের অবস্থার উন্নতির লক্ষ্যে ওরা দায়বদ্ধ। কোভিড-১৯ ও লকডাউনের প্রতিকূল সময়ে খুব ভাল কাজ করছে ওরা। আমি ওদের যতটা পারি, সাহায্য করতে, মদত দিতে চাই। লকডাউনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়া রোজ আয়ের লোকজনকে সাহায্য করছি আমরা। এমনকি অনেকে বাড়িতে বেশিক্ষণ থাকছে বলে পারিবারিক হিংসা বেড়েছে। এইসব বিপন্ন মানুষকে সাহায্য করতে চাই আমরা। পারিবারিক হিংসায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করতে হোথুর ফাউন্ডেশন ‘ভিক্টরি ওভার ভায়োলেন্স’ শিরোনামে প্রচার শুরু করেছে।
কুলসুম জানিয়েছেন, লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকে গার্হ্যস্থ হিংসা বেশ বেড়েছে। পরিবারে মুখ বুজে অত্যাচার সহ্য করা মহিলারা বুকে বল পাবেন যখন দেখবেন, তাঁদের মতো অনেক মহিলা সেই নির্যাতনের কাহিনি মন খুলে বলছেন। সোনু আমাদের পাশে আছেন। পরিযায়ীদের জন্য ওঁর কাজ সত্যিই প্রশংসনীয়। উনি এমন একজন, যাঁর দিকে আমরা তাকিয়ে আছি। উনি পারিবারিক হিংসার কথা বললে, দিনমজুরদের সাহায্য করলে অনেক মানুষ জানতে পারবে। তাই ওঁকে সঙ্গে পাওয়া দারুণ ব্যাপার।