তিনি বলেছেন, একটা ঘরে ওকে বন্দি করে রাখা হয়েছিল। ঘরে সবসময় জানলা বন্ধ করে থাকত। শৌচাগারও ছিল না সেভাবে। ওকে ঠিকমতো খেতেও দেওয়া হয়নি।
রবিবার সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরেছে মেয়ে। মেয়ের পছন্দ মতো খাবার বানাতে রান্নাঘরে ব্যস্ত মা। সোমবার দুপুরে মায়ের হাতের চিকেন কারি দিয়ে জুডিথ সেরেছেন দুপুরের খাওয়া।তারপর ঘুম।
জেরম ডি’সুজা জানিয়েছেন, ওকে চিকিৎসকরা তিন মাস বিশ্রামের নির্দেশ দিয়েছেন। ও বাড়িতেই বিশ্রাম নেবে। আতঙ্ক এত সহজে যায় না। আস্তে আস্তে কমে।
৪৪ দিন কথা হয়নি বাড়ির কারও সঙ্গে। আতঙ্কের সেই পরিবেশে ঠিক মতো খাওয়াও জোটেনি।
এন্টালির বাড়িতে বসেও তাড়া করে বেড়াচ্ছে সুদূর কাবুলের সেই আতঙ্ক।
ঘুমের মধ্যেও আতঙ্কে চমকে উঠছেন জুডিথ ডি’সুজা।