এজন্য স্টেশনে আপাতত ঢুকতে দেওয়া হবে না হকারদের। শহরতলিতে স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে বন্ধ থাকবে দোকান।সব স্টেশনে নাও দাঁড়াতে পারে সব লোকাল ট্রেন।বেশি করে গ্যালপিং ট্রেন চালানোর ভাবনা রেলের। এমনটাই খবর সূত্রের। মনে করা হচ্ছে, ‘আগের মতো শিয়ালদা ডিভিশনে যাত্রী নাও হতে পারে।করোনা আবহে যাত্রী নিয়ে এমনই মনে করছে রেল। শিয়ালদার মতো বড় স্টেশনগুলিতে যাত্রী সুরক্ষায় স্টেশনে ঢোকার মুখেই থার্মাল স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা করা হতে পারে।
স্টেশনগুলিতে ভেতরে আসা ও বাইরে যাওয়ার একেবারে নির্দিষ্ট পথ থাকবে। অন্য কোনও পথে ভেতরে বা বাইরে যাতায়াত করা যাবে না।
জানা গেছে, অদূর ভবিষ্যতেই যদি লোকাল ট্রেন চালু করতে হয়, সেজন্য বেশ কয়েকটি ভাবনাচিন্তা ইতিমধ্যেই নিয়ে রেখেছে বিভিন্ন ডিভিশন।
উল্লেখ্য, এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ‘বিধি মেনে, সামাজিক দূরত্ব মেনে যদি কলকাতা এবং সংলগ্ন এলাকায় মেট্রো এবং শহরতলির ট্রেন চালানো হয়, তবে রাজ্যের কোনও আপত্তি নেই। তবে একসঙ্গে সব নয়। ধাপে ধাপে চালাতে হবে।’
তিনি বলেছেন, আস্তে আস্তে চালাতে পারে লোকাল ট্রেন। সব একসঙ্গে না করে, এক চতুর্থাংশ শুরু করতে পারে। রেল আমাদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে বলতে পারে।