এখন এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের সবুজ সঙ্কেত, সায় নিতে হবে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রককে। যেহেতু ভারত সরকার গ্যারান্টার, অতএব ইপিএফের সুদের হারের প্রস্তাবে সম্মতি লাগবে অর্থমন্ত্রকের যাতে কোনও অর্থবর্ষে ইপিএফও-তে ঘাটতির দায় না থাকে।
প্রসঙ্গত, ইপিএফের সুদের হারও যাতে পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড (পিপিএফ) ও পোস্ট অফিসের সঞ্চয় প্রকল্পগুলির মতো সরকার পরিচালিত অন্য ক্ষুদ্র সেভিংস স্কিমের সুদের সমান করা যায়, সেজন্য শ্রমমন্ত্রককে অনেকদিন ধরেই বলছে অর্থমন্ত্রক। অবশেষে তা কিছুটা মানল গাঙ্গোয়ারের মন্ত্রক।
২০১৬-১৭ ও ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে ইপিএফও সুদ দিয়েছিল যথাক্রমে ৮.৬৫ ও ৮.৫৫ শতাংশ হারে। ২০১৫-১৬ অর্থবর্ষে এই হার ছিল একটু বেশি-৮.৮ শতাংশ। ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষে ইপিএফে সুদের হার ছিল ৮.৭৫ শতাংশ। ২০১৪-১৫-তেও তা একই ছিল। ২০১২-১৩-তে ছিল ৮.৫০ শতাংশ।