শিবসেনা নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের শপথ গ্রহণের দিনই নোটিস পেলেন তিনি।
তাঁর বিরুদ্ধে তথ্য গোপন করার অভিযোগে ফৌজদারি প্রক্রিয়া চেয়ে পেশ হওয়া একটি আবেদন ১ নভেম্বর জিইয়ে তোলে ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। ওই আবেদন জানিয়েছিলেন শহরের এক আইনজীবী। তবে নিম্ন আদালত সেটি খারিজ করে দেয়। তাদের রায় বহাল রাখে বম্বে হাইকোর্টও। কিন্তু ১ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্ট ওই আইনজীবীর আবেদনের ভিত্তিতে আইনি প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে বলে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতকে। গত ৪ নভেম্বর ম্যাজিস্ট্রেট আদালত বিষয়টি সামারি ফৌজদারি মামলা হিসাবে গণ্য করা হবে বলে জানিয়ে নোটিস দেয়। ম্যাজিস্ট্রেট এস ডি মেহতা বলেন, ১৯৫১-র জনপ্রতিনিধি আইনের ১২৫ এ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধের জন্য অভিযুক্তের (ফড়নবিশ) বিরুদ্ধে প্রক্রিয়া (নোটিস) জারি হল।
১৯৯৬ ও ১৯৯৮-এ প্রতারণা, জালিয়াতির মামলা দায়ের হয়েছিল ফড়নবিশের বিরুদ্ধে, যদিও দুটি ক্ষেত্রেই চার্জ গঠিত হয়নি। ফড়নবিশ এটা নির্বাচনী হলফনামায় উল্লেখ করেননি বলে অভিযোগ করেন ওই আইনজীবী।