গুরুগ্রাম : অক্সিজেন সঙ্কটে বিপদসীমায় দিল্লি। মৃত্যু মিছিল অব্যাহত। একই ছবি হরিয়ানাতেও। রবিবার ফের অক্সিজেনের অভাবে মৃত্যুর অভিযোগ উঠল দুই রোগীর। এবার ঘটনাস্থল গুরুগ্রাম। যদিও মৃত্যুর কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনার তদন্তে নেমেছে এসডিএম।
জেলার মুখপাত্র একটি বিবৃতিতে জানিয়েছেন, অক্সিজেনের অভাবেই ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। এদিন রোগী মৃত্যুর পর তাঁদের পরিবারের সদস্যরা হাসপাতালের বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন।
এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, "জেলা শাসক এবং স্বাস্থ্য দফতরের একাধিকবার আবেদনের পরেও অক্সিজেনের মেলেনি।"
হাসপাতালে ডিরেক্টর ডাঃ এ আর কাথুরিয়া জানিয়েছেন, "রবিবার সকাল ১১ টা নাগাদ কাথুরিয়া হাসপাতালে অক্সিজেন সংকট দেখা দেয়। পর্যাপ্ত অক্সিজেন না থাকায় প্রায় ৫০ রোগী ঝুঁকিতে ছিল। চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন। তবে ৪ রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ার কারণে অক্সিজেনের না পেয়ে তখনই মৃত্যু হয় তাঁদের।"
প্রতিদিন ৫০টি অক্সিজেন সিলিন্ডারের প্রয়োজন হয় এই হাসপাতালে। ডাঃ কাথুরিয়া জানান, এদিন সকাল ৬টা নাগাদই জেলা প্রশাসন এবং স্বাস্থ্য দফতরকে সিলিন্ডার পাঠানোর কথা জানানো হয়। সেই সময়ে হাসপাতালে মাত্র ১০ টি সিলিন্ডার পড়ে ছিল।
যদিও জেলার ড্রাগ কন্ট্রোলার আমানদীপ চহ্বান হাসপাতালের অভিযোগ অস্বীকার করে জানিয়েছেন, "হাসপাতাল থেকে অক্সিজেনের কোনও রিকুউজেশনই ডিপার্টমেন্টে পৌঁছয়নি। পরে জানতে পারা মাত্রই দুটি সিলিন্ডার পাঠানো হয়েছে।"
ডিসি জানিয়েছেন, "এসডিএম এই মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখবে। হাসপাতাল দাবি করেছে, সেখানে অক্সিজেন সংকট ছিল। তবে প্রশাসনের বলছে, তাঁদের দিক থেকে নিয়মিত অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়েছে। সুতরাং কোথায় সমস্যা তৈরি হয়েছিল আমার খতিয়ে দেখছি।"
উল্লেখ্য, গত রবিবার আক্রান্তের সংখ্যায় সমস্ত রেকর্ড ভেঙেছে হরিয়ানা। শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১০,৯৮৫ জন। মৃত্যু হয়েছে ৬৪ জনের।
দেশে প্রথমবার সাড়ে ৩ লক্ষের গণ্ডি ছাড়াল করোনায় দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা। ফের দৈনিক সংক্রমণে বিশ্বে সর্বকালীন রেকর্ড গড়ল ভারত।
দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাতেও রেকর্ড ভারতের। লাগাতার ২ দিন ধরে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা তিনহাজার ছুঁইছুঁই।
জেলার মুখপাত্র একটি বিবৃতিতে জানিয়েছেন, অক্সিজেনের অভাবেই ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। এদিন রোগী মৃত্যুর পর তাঁদের পরিবারের সদস্যরা হাসপাতালের বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন।
এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, "জেলা শাসক এবং স্বাস্থ্য দফতরের একাধিকবার আবেদনের পরেও অক্সিজেনের মেলেনি।"
হাসপাতালে ডিরেক্টর ডাঃ এ আর কাথুরিয়া জানিয়েছেন, "রবিবার সকাল ১১ টা নাগাদ কাথুরিয়া হাসপাতালে অক্সিজেন সংকট দেখা দেয়। পর্যাপ্ত অক্সিজেন না থাকায় প্রায় ৫০ রোগী ঝুঁকিতে ছিল। চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন। তবে ৪ রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ার কারণে অক্সিজেনের না পেয়ে তখনই মৃত্যু হয় তাঁদের।"
প্রতিদিন ৫০টি অক্সিজেন সিলিন্ডারের প্রয়োজন হয় এই হাসপাতালে। ডাঃ কাথুরিয়া জানান, এদিন সকাল ৬টা নাগাদই জেলা প্রশাসন এবং স্বাস্থ্য দফতরকে সিলিন্ডার পাঠানোর কথা জানানো হয়। সেই সময়ে হাসপাতালে মাত্র ১০ টি সিলিন্ডার পড়ে ছিল।
যদিও জেলার ড্রাগ কন্ট্রোলার আমানদীপ চহ্বান হাসপাতালের অভিযোগ অস্বীকার করে জানিয়েছেন, "হাসপাতাল থেকে অক্সিজেনের কোনও রিকুউজেশনই ডিপার্টমেন্টে পৌঁছয়নি। পরে জানতে পারা মাত্রই দুটি সিলিন্ডার পাঠানো হয়েছে।"
ডিসি জানিয়েছেন, "এসডিএম এই মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখবে। হাসপাতাল দাবি করেছে, সেখানে অক্সিজেন সংকট ছিল। তবে প্রশাসনের বলছে, তাঁদের দিক থেকে নিয়মিত অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়েছে। সুতরাং কোথায় সমস্যা তৈরি হয়েছিল আমার খতিয়ে দেখছি।"
উল্লেখ্য, গত রবিবার আক্রান্তের সংখ্যায় সমস্ত রেকর্ড ভেঙেছে হরিয়ানা। শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১০,৯৮৫ জন। মৃত্যু হয়েছে ৬৪ জনের।
দেশে প্রথমবার সাড়ে ৩ লক্ষের গণ্ডি ছাড়াল করোনায় দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা। ফের দৈনিক সংক্রমণে বিশ্বে সর্বকালীন রেকর্ড গড়ল ভারত।
দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাতেও রেকর্ড ভারতের। লাগাতার ২ দিন ধরে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা তিনহাজার ছুঁইছুঁই।