Coronavirus Live : করোনা-আতঙ্কের মধ্যেই চিনে তীব্র রক্ত সঙ্কট
Corona virus Live updates : দেশের বাইরে বিদেশে খুবই খারাপ অবস্থা চিনের। সেখানে লাফিয়ে বাড়ছে কোভিড সংক্রমণ। বেগতিক দেখে কোভিড আপডেট প্রকাশ করা বন্ধ করল চিন।
করোনা-আতঙ্কের মধ্যেই চিনে তীব্র রক্ত সঙ্কট। এই পরিস্থিতিতে দেশের মানুষকে সুরক্ষা নিয়ে রক্তদান করার আহ্বান জানানো হচ্ছে সেখানে।
সোমবার থেকেই দিল্লির হাসপাতালগুলিতে কোভিড-প্রস্তুতি খতিয়ে দেখা শুরু হয়ে যাবে। অক্সিজেন সিলিন্ডার, বেড ও ভেন্টিলেটরের ব্যবস্থা খতিয়ে দেখা হবে।
মুম্বইয়ে নতুন করে ৯ জন করোনায় আক্রান্ত। সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছল ৫০-এ।
সংক্রমিত বহু মানুষ। এই পরিস্থিতিতে তথ্য নিয়ে তৈরি হচ্ছে বিভ্রান্তি। তাই আপাতত দৈনিক কোভিড ডেটা দেওয়া বন্ধ করবে চিনের ন্যাশনাল হেল্থ কমিশন।
চিন থেকে দুই দিন আগে ফেরার বছর ৪০-এর এক ব্যক্তি কোভিড পজিটিভ। তাঁকে আগ্রার বাড়িতেই আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। বললেন উত্তরপ্রদেশের চিফ মেডিক্যাল অফিসার।
ফের ভয় ধরাচ্ছে করোনা পরিস্থিতি। দিল্লি মাস্ক পরা-সহ অন্য়ান্য কোভিড-বিধি মেনে চলার কথা বলা হচ্ছে।
দিল্লির আইজিআই বিমানবন্দরে গতকাল ৫০০-র বেশি যাত্রীর কোভিড পরীক্ষা করা হয়।
করোনা আবহে নতুন গাইডলাইন কী হবে তা নিয়ে আগামীকাল সিদ্ধান্ত নেবে কর্ণাটক সরকার।
করোনায় নতুন করে আতঙ্ক ছড়ালেও, দুই বছর পর বড়দিন উপলক্ষে দিল্লির চার্চে চার্চে জমায়েত শ'য়ে শ'য়ে মানুষের।
চিন থেকে আগ্রায় প্রত্যাবর্তনকারী এক ব্যক্তি করোনা পজি়টিভ। জিনোম সিক্যুয়েন্সিংয়ের জন্য পাঠানো হয়েছে নমুনা।
চিনের অন্যতম প্রদেশ ঝেজিয়াঙে দৈনিক কোভিড সংক্রমণ হচ্ছে ১০ লক্ষ করে। এমনই খবর সূত্রের।
কোভিড বিধি মেনে চলার উপর জোর দিচ্ছেন CCMB-র অধিকর্তা বিনয় কে নন্দীকুরি। তিনি বলছেন, যে কোনও রকম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এড়িয়ে যাওয়ার ক্ষমতা রয়েছে এই ভ্যারিয়েন্টগুলির। এমনকী যাঁরা টিকা নিয়েছেন, তাঁদেরও সংক্রমিত করার ক্ষমতা রয়েছে।
চিনে আতঙ্ক ধরিয়েছে কোভিডের নতুন ভ্যারিয়েন্ট BF.7। কিন্তু, ভারতও কি একই রকম সমস্যায় পড়তে পারে ? এই প্রশ্নই কার্যত এখন ঘুরপাক খাচ্ছে ভারতীয়দের মনে। এব্যাপারে এবার আশ্বস্ত করলেন CSIR-সেন্টার ফর সেলুলার অ্যান্ড মলিকিউলার বায়োলজির এক ঊর্ধ্বতন আধিকারিক। তাঁর মতে, BF.7 ভ্যারিয়েন্টের চিনে যে গুরুতর অবস্থা হয়েছে তা ভারতে হবে না। কারণ, ভারতীয়রা ইতিমধ্যেই হার্ড ইমিউনিটি গড়ে ফেলেছে।
চিন থেকে এসে কোভিড পজিটিভ আগ্রার ব্যক্তি, বাড়ছে উদ্বেগ। আগ্রার তাজনগরীর বাসিন্দা এই যুবক। ২৩ ডিসেম্বর চিন থেকে আগ্রায় ফিরে আসেন তিনি।
কোভিড রুখতে কতটা প্রস্তুত দেশ, মঙ্গলবার হবে মক ড্রিল। ২৭ ডিসেম্বর মক ড্রিলের বিষয়ে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।
দক্ষিণ কোরিয়ায় ৫৮,৪৪৮জনের দেহে নতুন করে করোনা সংক্রমণ, যার মধ্যে ৬৪জনের সংক্রমণ বিদেশ থেকে এসেছে। যা কোভিড কেসের সংখ্যা ২৮,৬৫৯,০৫৫-তে নিয়ে গেছে।
হাসপাতালগুলিকে কোভিড পরিস্থিতি সামলাতে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। পাশাপাশি বুস্টার ডোজ দেওয়ার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। এই পরিস্থিতিতেও অনেক জায়গাতেই উঠছে, ভ্যাকসিন না পাওয়ার অভিযোগ।
দিল্লি আইজিআই বিমানবন্দরে প্রায় ২৫০০০ যাত্রীর মধ্যে প্রায় ৫০০ যাত্রীর কোভিড -19-এর পরীক্ষা। এমনই এএনআইকে জানিয়েছে, জেনস্ট্রিংস ডায়াগনস্টিক সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা ডঃ গৌরী আগরওয়াল।
করোনা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। ভারতে রেকর্ড ২২৭ নতুন সংক্রমণ, সক্রিয় কেস ৩,৪২৪-এ পৌঁছেছে। এই পরিসংখ্যান তুলে ধরেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
চিনের কোভিড উদ্বেগের প্রভাব পড়ল ভারতে, রাজ্যগুলিকে সতর্ক করল কেন্দ্র। সরকারের তরফে রাজ্যগুলিকে কোভিডের 'মক ড্রিল' করতে বলা হয়েছে।
ভারতজুড়েও জারি হয়েছে সতর্কতা। বিমানবন্দরে চলছে নজরদারি। বিদেশ থেকে ভারতে আসতে আরটিপিসিআর রিপোর্ট দেখাতে হবে যাত্রীকে।
নতুন করে চিনে বাড়ছে করোনা, রবিবার থেকেই নতুন সিদ্ধান্ত। চিনের ন্যাশনাল হেলথ কমিশন কোভিড ডেটা প্রকাশ বন্ধ করল। গোপন করা হচ্ছে করোনা সংক্রমণের তথ্য।
প্রেক্ষাপট
Corona virus Live updates : ভয় ধরাচ্ছে করোনা ভাইরাস। কোথায় দাঁড়িয়ে ভারত ? অন্যান্য দেশের অবস্থা-ই বা কী ?
- দেশে করোনা গ্রাফের (Corona Graph) ওঠানামা চলছেই। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২০১ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪ কোটি ৪৬ লক্ষ ৭৬ হাজার ৬৭৮।এখনও পর্যন্ত দেশে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৫ লক্ষ ৩০ হাজার ৬৯০ জনের। দেশের বাইরে বিদেশে খুবই খারাপ অবস্থা চিনের। চিনে (China) লাফিয়ে বাড়ছে কোভিড সংক্রমণ (Covid Infection)। বেগতিক দেখে কোভিড আপডেট প্রকাশ করা বন্ধ করল চিন।
- চিনে আতঙ্ক (Panic in China) ধরিয়েছে কোভিডের নতুন ভ্যারিয়েন্ট (Covid New Variant) BF.7। কিন্তু, ভারতও কি একই রকম সমস্যায় পড়তে পারে ? এই প্রশ্নই কার্যত এখন ঘুরপাক খাচ্ছে ভারতীয়দের মনে। এব্যাপারে এবার আশ্বস্ত করলেন CSIR-সেন্টার ফর সেলুলার অ্যান্ড মলিকিউলার বায়োলজির এক ঊর্ধ্বতন আধিকারিক। তাঁর মতে, BF.7 ভ্যারিয়েন্টের চিনে যে গুরুতর অবস্থা হয়েছে তা ভারতে হবে না। কারণ, ভারতীয়রা ইতিমধ্যেই হার্ড ইমিউনিটি গড়ে ফেলেছে।
- তবে, কোভিড বিধি মেনে চলার উপর জোর দিয়েছেন CCMB-র অধিকর্তা বিনয় কে নন্দীকুরি। তিনি বলছেন, যে কোনও রকম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এড়িয়ে যাওয়ার ক্ষমতা রয়েছে এই ভ্যারিয়েন্টগুলির। এমনকী যাঁরা টিকা নিয়েছেন, তাঁদেরও সংক্রমিত করার ক্ষমতা রয়েছে।
- সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে তিনি আরও বলেছেন, ডেল্টায় যে গুরুতর অবস্থা হয়েছিল, তার মতো পরিস্থিতি হবে না। কারণ, আমাদের হার্ড ইমিউনিটি গড়ে উঠেছে। আমাদের হার্ড ইমিউনিটি আছে, কারণ আমরা অন্যান্য ভাইরাসের মুখে উন্মুক্ত রয়েছি। আমরা ডেল্টা ঢেউ দেখেছি, যেটা বিশাল ছিল। তারপরে আমরা টিকা নিই। তার পরে এল ওমিক্রন ঢেউ। আমরা বুস্টার ডোজ নিতে শুরু করি। আমরা একাধিক কারণে ভিন্ন। সেই কারণেই চিনে যা হয়েছে তা ভারতে হবে না।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -