জেনিভা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড আরেনরাইখ জানিয়েছেন, ‘এই গ্রহে বিকেলের দিকে বৃষ্টি হয়। তবে সেখানে লোহা-বৃষ্টি হয়। যে নক্ষত্রের আলোয় গ্রহটি আলোকিত হয়, সেই নক্ষত্রের দিকে গ্রহটির একটি দিকই সবসময় থাকে। অন্য দিকটি সবসময়ই অন্ধকার হয়ে থাকে। নক্ষত্রটিকে প্রদক্ষিণ করতে ৪৩ ঘণ্টা সময় নেয় এই গ্রহ। সূর্য থেকে পৃথিবীতে যে তেজষ্ক্রিয় বিকিরণ আসে, নক্ষত্রটি থেকে ডবলুএএসপি-৭৬বি-তে তার হাজারগুণ বেশি বিকিরণ হয়। নক্ষত্রের দিকে থাকা অংশটি এত গরম হয়ে যায় যে বাষ্প অনুতে পরিণত হয়। দিন ও রাতের তাপমাত্রার বিরাট ফারাকের ফলে প্রচণ্ড বাতাস বইতে থাকে। সেই বাতাসের দাপটে উষ্ণ অংশ থেকে বাষ্পে পরিণত হওয়া লোহা শীতল অংশে উড়ে যায়। শীতল অংশের তাপমাত্রা থাকে ১,৫০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।’
পৃথিবী থেকে ৬৪০ আলোকবর্ষ দূরে খোঁজ মিলল নতুন গ্রহের, যেখানে বৃষ্টির মতো ঝরে পড়ে লোহা
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
01 Jan 1970 05:30 AM (IST)
সুইৎজারল্যান্ডের জেনিভা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানিয়েছেন, এই নতুন গ্রহের নাম দেওয়া হয়েছে ডবলুএএসপি-৭৬বি।
ফাইল ছবি
লন্ডন: মহাকাশ গবেষণায় নতুন মোড়। পৃথিবী থেকে ৬৪০ আলোকবর্ষ দূরে খোঁজ পাওয়া গেল এক নতুন গ্রহের। এই গ্রহে বৃষ্টির মতো ঝরে পড়ে লোহা। নেচার পত্রিকায় এই গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে। সুইৎজারল্যান্ডের জেনিভা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানিয়েছেন, এই নতুন গ্রহের নাম দেওয়া হয়েছে ডবলুএএসপি-৭৬বি। গ্রহটির তাপমাত্রা প্রচণ্ড বেশি। সেখানে দিনের বেলা তাপমাত্রা থাকে ২,৪০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি। এই তাপমাত্রায় লোহা সহ যাবতীয় ধাতু গলে গিয়ে বাষ্পে পরিণত হয়। তবে বাতাসের দাপটে বাষ্পে পরিণত হওয়া ধাতু উড়ে যায়। ফলে রাতের তাপমাত্রা অনেকটাই কমে যায়।
জেনিভা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড আরেনরাইখ জানিয়েছেন, ‘এই গ্রহে বিকেলের দিকে বৃষ্টি হয়। তবে সেখানে লোহা-বৃষ্টি হয়। যে নক্ষত্রের আলোয় গ্রহটি আলোকিত হয়, সেই নক্ষত্রের দিকে গ্রহটির একটি দিকই সবসময় থাকে। অন্য দিকটি সবসময়ই অন্ধকার হয়ে থাকে। নক্ষত্রটিকে প্রদক্ষিণ করতে ৪৩ ঘণ্টা সময় নেয় এই গ্রহ। সূর্য থেকে পৃথিবীতে যে তেজষ্ক্রিয় বিকিরণ আসে, নক্ষত্রটি থেকে ডবলুএএসপি-৭৬বি-তে তার হাজারগুণ বেশি বিকিরণ হয়। নক্ষত্রের দিকে থাকা অংশটি এত গরম হয়ে যায় যে বাষ্প অনুতে পরিণত হয়। দিন ও রাতের তাপমাত্রার বিরাট ফারাকের ফলে প্রচণ্ড বাতাস বইতে থাকে। সেই বাতাসের দাপটে উষ্ণ অংশ থেকে বাষ্পে পরিণত হওয়া লোহা শীতল অংশে উড়ে যায়। শীতল অংশের তাপমাত্রা থাকে ১,৫০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।’
জেনিভা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড আরেনরাইখ জানিয়েছেন, ‘এই গ্রহে বিকেলের দিকে বৃষ্টি হয়। তবে সেখানে লোহা-বৃষ্টি হয়। যে নক্ষত্রের আলোয় গ্রহটি আলোকিত হয়, সেই নক্ষত্রের দিকে গ্রহটির একটি দিকই সবসময় থাকে। অন্য দিকটি সবসময়ই অন্ধকার হয়ে থাকে। নক্ষত্রটিকে প্রদক্ষিণ করতে ৪৩ ঘণ্টা সময় নেয় এই গ্রহ। সূর্য থেকে পৃথিবীতে যে তেজষ্ক্রিয় বিকিরণ আসে, নক্ষত্রটি থেকে ডবলুএএসপি-৭৬বি-তে তার হাজারগুণ বেশি বিকিরণ হয়। নক্ষত্রের দিকে থাকা অংশটি এত গরম হয়ে যায় যে বাষ্প অনুতে পরিণত হয়। দিন ও রাতের তাপমাত্রার বিরাট ফারাকের ফলে প্রচণ্ড বাতাস বইতে থাকে। সেই বাতাসের দাপটে উষ্ণ অংশ থেকে বাষ্পে পরিণত হওয়া লোহা শীতল অংশে উড়ে যায়। শীতল অংশের তাপমাত্রা থাকে ১,৫০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।’
বিশ্ব (international) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -