থেরেসা বলেছেন, ‘করোনা পরিস্থিতিতে সংক্রমিত হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য অন্যদের সঙ্গে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে আমরা যা যা ব্যবস্থা নিচ্ছি, তার পাশাপাশি আরও কিছু করা যেতে পারে। সবাইকে বলব, চুম্বন এড়িয়ে চলুন, অন্য কারও মুখের কাছে মুখ নিয়ে যাবেন না, মাস্ক পরার মাধ্যমে মুখ ও নাক ঢেকে রাখুন, শারীরিক সম্পর্কে জড়ানোর আগে আপনার নিজের এবং সঙ্গীর মধ্যে করোনা উপসর্গ আছে কি না, সেটা দেখতে হবে। এই পরিস্থিতিতে শারীরিক সম্পর্কে না জড়ানোই সবচেয়ে ভাল।’
থেরেসা আরও বলেছেন, ‘যৌন স্বাস্থ্য সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্যের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। সতর্কতা অবলম্বন করে শারীরিকভাবে ঘনিষ্ঠ হওয়ার উপায় খুঁজে নেওয়া যেতে পারে। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমরা এখনও পর্যন্ত যে সাফল্য পেয়েছি, তা যাতে কোনওভাবে নষ্ট না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’
এখনও পর্যন্ত কানাডায় করোনা আক্রান্ত ১ লক্ষ ৩০ হাজারেরও বেশি। মৃত্যু হয়েছে ৯,১৪০ জনের। নতুন করে সংক্রমণ বাড়ছে। ফলে স্বাস্থ্য বিভাগের চিন্তা বেড়েছে। সেই কারণেই নাগরিকদের সতর্ক করে দিচ্ছেন সেদেশের চিফ মেডিক্যাল অফিসার।