ব্রিটেনে আজই অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম দফার পরীক্ষা হবে। শিম্পাঞ্জির শরীরে থাকা ভাইরাস দূর করার জন্য যে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয়েছিল, সেটাই এবার মানুষের শরীরে দেওয়া হবে। প্রথম পর্যায়ে ১৮ থেকে ৫৫ বছর বয়সি ৫১০ জনকে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। এই গবেষণার প্রধান অধ্যাপক সারা গিলবার্ট জানিয়েছেন, এই পরীক্ষা সফল হওয়ার সম্ভাবনা ৮০ শতাংশ।
অন্যদিকে, জার্মানির একটি সংস্থা যে ভ্যাকসিন তৈরি করেছে, সেটিরও পরীক্ষা কয়েকদিন পরেই শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে। জুনের শেষদিকে বা জুলাইয়ের শুরুতে হয়তো প্রথম নমুনা পাওয়া যাবে।
এখনও পর্যন্ত অবশ্য সব ভ্যাকসিনই পরীক্ষামূলক স্তরে আছে। করোনা ভাইরাসের কোনও প্রতিষেধক এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ভ্যাকসিন তৈরি হতে ১২ থেকে ১৮ মাস লাগতে পারে। রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিব অ্যান্টনিও গুতেরেজ জানিয়েছেন, নতুন ভ্যাকসিন আবিষ্কৃত হলে সারা বিশ্বে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসবে। সবাই এখন তারই অপেক্ষায়।