২০১৮ সালের অক্টোবরে ইস্তানবুলে সৌদি কনস্যুলেটের মধ্যেই সরকারের সমালোচক হিসেবে পরিচিত জামাল খাসোগির খুনের ঘটনায় তীব্র আলোড়ন তৈরি হয়। অনেকেই সৌদি সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তবে এবার চাবুক মারা বন্ধের ঘোষণায় মানবাধিকার আন্দোলনকারীরা খুশি।
সৌদি আরবের সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংক্রান্ত নিয়মের সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই চাবুক মারা বন্ধ করা হচ্ছে। এর বদলে কারাদণ্ড ও জরিমানা বা অন্য কোনও সাজা দেওয়া হবে। কিন্তু চুরির দায়ে হাত কেটে নেওয়া বা মৃত্যুদণ্ডে মাথা কেটে নেওয়ার মতো সাজাগুলি রদ করার বিষয়ে আদালত কিছু জানায়নি।