অন্যান্য রোগীর মতই- নিউজিল্যান্ডের নার্স জানালেন, কীভাবে হয়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর করোনা চিকিৎসা
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
24 Apr 2020 02:39 PM (IST)
সেরে ওঠার পর জনসন ধন্যবাদ জানান ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসকে, সঙ্গে সেই নার্সদের উল্লেখ করেন, যাঁরা তাঁর দেখাশোনা করেছেন। তখন বলেন নিউজিল্যান্ডের জেনির কথাও।
NEXT
PREV
নয়াদিল্লি: বরিস জনসন ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন কিন্তু চিকিৎসা কর্মীদের কাছে তিনি একজন সাধারণ রোগী ছাড়া কিছু নন। আর ভিআইপি হিসেবে আলাদা কোনও গুরুত্ব না দিয়ে, আর পাঁচজন রোগীর মতই তাঁর করোনা চিকিৎসা হয়েছে। জানালেন নিউজিল্যান্ডের নার্স রেনি ম্যাকগি। জনসনের চিকিৎসার দায়িত্ব তাঁদের আলাদা করে ভার মনে হয়নি বলে তিনি জানিয়েছেন।
২০১০ থেকে ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসে কর্মরত জেনি। নিউজিল্যান্ডের টেলিভিশনে তিনি জানিয়েছেন, জনসনকে আলাদা কোনও খাতিরযত্ন না করা হলেও সেরে ওঠার পর তিনি যখন আলাদা করে তাঁর প্রশংসা করেন, তখন তিনি অবাক হন। ভেবেছিলেন, ঠাট্টা করছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। তবে খোদ প্রধানমন্ত্রী করোনা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ায় সংবাদমাধ্যমের তাঁর দিকে প্রখর নজর ছিল, সেই চাপ সামলাতে কষ্ট হয়েছে তাঁদের। জেনি বলেছেন।
করোনা আক্রান্ত ৫৫ বছরের বরিস জনসন এ মাসের ৫ তারিখ ভর্তি হন গাইজ অ্যান্ড সেন্ট থমাস হাসপাতালে। অবস্থা খারাপ হওয়ায় পরদিন তাঁকে আইসিইউ-তে পাঠানো হয়, ৯ তারিখ পর্যন্ত সেখানে থাকেন তিনি। জেনি জানিয়েছেন, তাঁর সঙ্গে ব্যবহার করা হয় শুধু একজন রোগীর মত, অন্যদের মতই যাঁকে সুস্থ করে তোলার জন্য আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। আলাদা করে কোনও অনুভূতি নেই। তবে সেরে ওঠার পর জনসন ধন্যবাদ জানান ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসকে, সঙ্গে সেই নার্সদের উল্লেখ করেন, যাঁরা তাঁর দেখাশোনা করেছেন। তখন বলেন নিউজিল্যান্ডের জেনির কথাও।
জেনি বলেছেন, আইসিইউ-তে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর অনেক সময় কেটেছে, তখন তাঁরা মূলত আলোচনা করতেন নিউজিল্যান্ড নিয়ে। বিশেষ করে হত তাঁর শহর ইনভারকার্গিলের কথা, জনসন শুনতে চাইতেন সে ব্যাপারে। তবে একা জনসন নন, নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জ্যাসিন্ডা আর্ডেনও ধন্যবাদ জানিয়েছেন জেনিকে। তবে জ্যাসিন্ডা জেনির পছন্দের নেত্রী হওয়ায় তাঁর মেসেজের জবাব দিতে অনেক বেশি সময় লাগে তাঁর। তবে মেসেজ চালাচালির সময় তাঁদের মধ্যে খুনসুটি হয়েছে, এমনকী ইমোজি বিনিময়ও, জেনি বলেছেন।
নয়াদিল্লি: বরিস জনসন ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন কিন্তু চিকিৎসা কর্মীদের কাছে তিনি একজন সাধারণ রোগী ছাড়া কিছু নন। আর ভিআইপি হিসেবে আলাদা কোনও গুরুত্ব না দিয়ে, আর পাঁচজন রোগীর মতই তাঁর করোনা চিকিৎসা হয়েছে। জানালেন নিউজিল্যান্ডের নার্স রেনি ম্যাকগি। জনসনের চিকিৎসার দায়িত্ব তাঁদের আলাদা করে ভার মনে হয়নি বলে তিনি জানিয়েছেন।
২০১০ থেকে ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসে কর্মরত জেনি। নিউজিল্যান্ডের টেলিভিশনে তিনি জানিয়েছেন, জনসনকে আলাদা কোনও খাতিরযত্ন না করা হলেও সেরে ওঠার পর তিনি যখন আলাদা করে তাঁর প্রশংসা করেন, তখন তিনি অবাক হন। ভেবেছিলেন, ঠাট্টা করছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। তবে খোদ প্রধানমন্ত্রী করোনা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ায় সংবাদমাধ্যমের তাঁর দিকে প্রখর নজর ছিল, সেই চাপ সামলাতে কষ্ট হয়েছে তাঁদের। জেনি বলেছেন।
করোনা আক্রান্ত ৫৫ বছরের বরিস জনসন এ মাসের ৫ তারিখ ভর্তি হন গাইজ অ্যান্ড সেন্ট থমাস হাসপাতালে। অবস্থা খারাপ হওয়ায় পরদিন তাঁকে আইসিইউ-তে পাঠানো হয়, ৯ তারিখ পর্যন্ত সেখানে থাকেন তিনি। জেনি জানিয়েছেন, তাঁর সঙ্গে ব্যবহার করা হয় শুধু একজন রোগীর মত, অন্যদের মতই যাঁকে সুস্থ করে তোলার জন্য আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। আলাদা করে কোনও অনুভূতি নেই। তবে সেরে ওঠার পর জনসন ধন্যবাদ জানান ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসকে, সঙ্গে সেই নার্সদের উল্লেখ করেন, যাঁরা তাঁর দেখাশোনা করেছেন। তখন বলেন নিউজিল্যান্ডের জেনির কথাও।
জেনি বলেছেন, আইসিইউ-তে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর অনেক সময় কেটেছে, তখন তাঁরা মূলত আলোচনা করতেন নিউজিল্যান্ড নিয়ে। বিশেষ করে হত তাঁর শহর ইনভারকার্গিলের কথা, জনসন শুনতে চাইতেন সে ব্যাপারে। তবে একা জনসন নন, নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জ্যাসিন্ডা আর্ডেনও ধন্যবাদ জানিয়েছেন জেনিকে। তবে জ্যাসিন্ডা জেনির পছন্দের নেত্রী হওয়ায় তাঁর মেসেজের জবাব দিতে অনেক বেশি সময় লাগে তাঁর। তবে মেসেজ চালাচালির সময় তাঁদের মধ্যে খুনসুটি হয়েছে, এমনকী ইমোজি বিনিময়ও, জেনি বলেছেন।
খবর (news) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -