আপাতত মা এবং সন্তান দুজনের অবস্থাই স্থিতিশীল।রজনীর পরিবার চাষাবাসের সঙ্গে যুক্ত। প্রতিবারই গর্ভে ধারণের পাঁচ অথবা ছ মাসের মাথায় বাচ্চা নষ্ট হয়ে গেছে ওই মহিলার। মহিলার স্বামী প্রেম কুমার জানিয়েছেন, তাঁর স্ত্রী এর আগে ১৮ বার বাচ্চা গর্ভে ধারণ করেও শেষপর্যন্ত রাখতে পারেননি। তবে অবশেষে আগরার এক বেসরকারি হাসপাতালে রজনীর ওপর ল্যাপ্রোস্কপিক অস্ত্রোপচার করা হয়। অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে এবং মা হতে সক্ষম হয়েছেন ওই মহিলা।
রজনীর চিকিত্সা করেছেন যে চিকিত্সক তিনি জানিয়েছেন, রজনীর জরায়ুর মুখটি দুর্বল হওয়ার কারণে, ভ্রুণ ধরে রাখতে পারত না সেটি। বহু হাসপাতালে চিকিত্সা করানো হয়েছে রজনীর। কিন্তু কোনও কিছুতেই সফল হননি চিকিত্সকরা। তবে পরে একটি ছোট ল্যাপ্রোস্কপিক অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চিকিত্সকরা তাঁদের উদ্দেশ্যে সফল হন এবং মা হতে সক্ষম হলেন রজনী।