শুক্রবার দুপুর ১.৩০ নাগাদ দিল্লির দিক থেকে আসা একটি ট্রাককে ওখলা টি-জোনে আটক করে পুলিশ।ট্রাক তল্লাশি করে তার ভিতর থেকে ৩৭ জন শ্রমিককে বার করা হয়। প্রশ্নের মুখে পড়ে তাঁদের সঙ্গে থাকা ঠিকাদার জানান, দিল্লির ওখলা মান্ডি থেকে হরিয়ানার পলওয়াল মান্ডিতে কাজের জন্য নিয়ে আসা হচ্ছিল তাঁদের।
পুলিশের ডেপুটি কমিশনার আর পি মিনা জানান, বিহারের লক্ষী সারাইয়ে জেলায় ওই ঠিকাদারের বাড়ি। কাজের জন্য রাজস্থানের পলওয়ালে থাকছিলেন ওই ব্যক্তি। ওই ৩৭ জন শ্রমিকের বাড়ি দিল্লির ছতেরপুর এলাকায়।
ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৮৮ নম্বর ধারা (সরকারী কর্মচারী দ্বারা প্রেরিত আদেশ অমান্য), ২৬৯ নম্বর ধারা (সংক্রমন ছড়ানোর সম্ভবনাকে অবহেলা) , ও ২৭৯ নম্বর ধারার (প্রাণহানি হতে পারে এমন সংক্রমন ছড়িয়ে দেওয়ার মতো কাজ) ভিত্তিতে ওই শ্রমিকদের আটক করা হয়েছে।
অন্যদিকে, বিহারের বৈশালীর উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন আরও সাত পরিযায়ী শ্রমিক। দিল্লির সাউথ এক্সটেনশনে আটক করা হয় তাঁদেরও।ডেপুটি কমিশনার সাউথ অতুল কুমার ঠাকুর বলেন, 'শ্রমিকেরা ৩৭ হাজার টাকা দিয়ে একটি এসইউভি গাড়ি ভাড়া করেছিলেন। গাড়িটিকে আটক করা হয়েছে। ওই সাত শ্রমিককে পাঠানো হয়েছে ত্রাণ শিবিরে। ঘটনায় একটি মামলা রুজু হয়েছে ও গাড়ির চালককে আটক করা হয়েছে।'