ঘটনার সূত্রপাত গত শুক্রবার। রিজওয়ান একটি দুধের দোকান চালায়। সম্প্রতি তার মোবাইল ফোনটি চুরি যায়। এই ঘটনায় তার সন্দেহ গিয়ে পড়ে এলাকারই চার ব্যক্তির ওপর, এদের মধ্যে দুজন কিশোর। তাদেরকেই নিজের দুধের দোকানে ডেকে পাঠায় রিজওয়ান। এরপর জাহির বেগ (১৭), গুলজার (১৬) এবং ফিমো ও ফিরোজকে (২৫) দোকানে ডেকে পাঠিয়ে দীর্ঘক্ষণ মারধর করা হয়। রিজওয়ানের সঙ্গে সেসময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল তার আরও দুই বন্ধু আকিল এবং নাদিম।
আক্রান্ত চার ব্যক্তির দাবি, রিজওয়ান ও তার দুই বন্ধু বাইক থেকে পেট্রোল নিয়ে ইঞ্জেকশন সিরিঞ্জে ঢুকিয়ে একাধিকবার তাদের গোপনাঙ্গে ফুটিয়ে দেয়। এরপর তারা চিত্কার করে অজ্ঞান হয়ে যায়। দুই কিশোর জাহির এবং গুলজারের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদের দুজনের দেহেই জটিল অস্ত্রোপচার করতে হয়েছে। রিজওয়ান এবং আকিলকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ঘটনায় এখনও পলাতক অপর অভিযুক্ত।