গুজরাত বিধানসভায় মোট আসন ১৮২টি। গতবার বিজেপি পেয়েছিল ১১৬টি আসন। এবার কী হবে, তার দিকে সারা দেশের নজর। আজ প্রথম পর্যায়ে ৮৯টি আসনের জন্য লড়ছেন ৯৭৭ জন প্রার্থী। বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানিও রয়েছেন এঁদের মধ্যে। দক্ষিণ গুজরাত ও সৌরাষ্ট্রে ভোটগ্রহণ করা হয়। সকাল থেকেই ভোট ঘিরে মানুষের মধ্যে উৎসাহ দেখা যায়। শেষপর্যন্ত দেখা গেল, ভালই ভোট পড়েছে।
আজ যে আসনগুলিতে ভোটগ্রহণ হল, ২০১২-র ভোটে এই ৮৯টি আসনের মধ্যে ৬৩টিই গিয়েছিল বিজেপির ঝুলিতে। কংগ্রেসের আশা, এবার বদলাতে পারে তাদের ভাগ্য। আজ সকালে কংগ্রেস সহ সভাপতি রাহুল গাঁধী ট্যুইট করে ভোটারদের দলে দলে ভোটাধিকার প্রয়োগ করার অনুরোধ করেন।
[embed]https://twitter.com/OfficeOfRG/status/939327471379300354?ref_src=twsrc%5Etfw&ref_url=https%3A%2F%2Ftimesofindia.indiatimes.com%2Findia%2Fgujarat-elections-phase-1-today%2Fliveblog%2F61992535.cms[/embed]
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও আজ সকালে ট্যুইট করে ভোটারদের অংশ নিতে অনুরোধ করেন গণতন্ত্রের এই উৎসবে। বিশেষত যুব সমাজকে ভোটে যোগ দিতে বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী ও রাহুলের সেই অনুরোধে সাড়া দেন গুজরাতের মানুষ।
[embed]https://twitter.com/narendramodi/status/939296450525171712[/embed]
প্রথম পর্যায়ের ৮৯টি আসনের মধ্যে ৫৩টিই গ্রামীণ এলাকা থেকে। এগুলির মধ্যে বিজেপির আছে ৩২টি আসন, কংগ্রেসের ১৭। বাকি ৩৬টি আসন শহরাঞ্চলের। বিজেপি ২০১২ সালে পায় ৩১টি আসন, কংগ্রেস মাত্র ৫টি। এবার গুজরাতে বিধানসভা নির্বাচনের লড়াই মোদী বনাম রাহুল হিসেবে চিহ্নিত হয়ে গিয়েছে। ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের আগে এই নির্বাচনের ফল জাতীয় রাজনীতির ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।