এসওপি অনুসারে, সমস্ত যাত্রীদের দুই ঘন্টার আগে বিমানবন্দরে পৌঁছতে হবে। বিমানবন্দরে স্ক্রিনিংয়ের পরই যাত্রীদের ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হবে। ১৪ বছরের বেশি বয়সের সমস্ত যাত্রীদের তাঁদের ফোনে আরোগ্য সেতু অ্যাপ রেজিস্টার করতে হবে।আরোগ্য সেতুতে সবুজ সঙ্কেত না থাকলে বিমানবন্দরে প্রবেশের অনুমতি পাওয়া যাবে না। যাত্রীদের নিজস্ব গাড়ি বা ভাড়ার ট্যাক্সি পরিষেবা ব্যবহার করতে হবে। যাত্রীদের যতদূর সম্ভব ট্রলির ব্যবহার কম করতে হবে। লাইন ছাড়াই বোর্ডিং পাস মিলবে।
এছাড়াও রয়েছে আরও কিছু নির্দেশিকা এবং তা অনুসারে, যাওয়া ও আসার ক্ষেত্রে ভিন্নভিন্ন নিয়ম পালন করতে হবে।
সমস্ত যাত্রীদের মাস্ক ও গ্লাভস পরতে হবে। যে সমস্ত যাত্রীদের বিমানের উড়ান চার ঘন্টা বাকি, তাঁদের বিমানবন্দর টার্মিনাল বিল্ডিংয়ে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে। এর থেকে বেশি সময় পরে বিমানের উড়ান থাকলে সংশ্লিষ্ট যাত্রীদের বিমানবন্দর বিল্ডিংয়ে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।
বিমানবন্দর অপারেটরদের যাত্রীদের ব্যাগেজ টার্মিনালে প্রবেশ করতে দেওয়ার আগে পুরোপুরি স্যানিটাইজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।ভিড় এড়াতে টার্মিনালের সমস্ত গেট খোলা রাখার কথা বলা হয়েছে যাতে যাত্রীরা টার্মিনালের ভেতরে গিয়ে সমস্ত সুরক্ষা সংক্রান্ত নিয়ম পালন করতে পারেন।
এয়ারপোর্ট অপারেটরদের সমস্ত প্রবেশ পথ ও দরজায় স্ক্রিনিং জোনগুলিতে সামাজিক দূরত্ব সূচক মার্কিং করতে হবে, যেগুলির মধ্যে দূরত্ব এক মিটারের কম হওয়া চলবে না। আর এই নিয়ম যাতে লঙ্ঘিত না হয়, তা বিমানবন্দরের কর্মীদের দেখতে হবে।
যাত্রীদের জুতো জীবাণুমুক্ত করতে সমস্ত প্রবেশ পথে ব্লিচে ভেজানো ম্যাট বা কার্পেট বিছোতে হবে।
যে সব যাত্রীদের দেখভালের প্রয়োজন রয়েছে বা বয়স্ক বা শিশু, যাঁদের হুইলচেয়ারের প্রয়োজন রয়েছে, তাঁদের দেখভালের দায়িত্ব নিযুক্ত বিমানবন্দরের কর্মীদের হুইল চেয়ারগুলিকে সম্পূর্ণভাবে স্যানিটাইজ করতে হবে।
বিমানবন্দরে নির্দিষ্ট সময় অন্তর যাত্রীদের সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং মাস্ক ও গ্লাভস পরা সংক্রান্ত নির্দেশের কথা বারেবারে জানাতে হবে।