কঙ্গনা এখন জয়ললিতার বায়োপিক ‘থালাইভি’ নিয়ে ব্যস্ত। এরই ফাঁকে একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘কয়েকশো বছর ধরে রাম মন্দির জ্বলন্ত বিষয় ছিল। আশির দশকে জন্ম হওয়ায় আমি নেতিবাচক হিসেবে অযোধ্যার নাম শুনতে শুনতে বেড়ে উঠেছি। যে জমিতে একজন রাজার জন্ম হয়েছিল যিনি ত্যাগের প্রতীক হয়ে উঠেছিলেন, সেটিই সম্পত্তি বিবাদে পরিণত হয়েছে। এই মামলা ভারতীয় রাজনীতির মুখ বদলে দিয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের রায়ে কয়েকশো বছরের পুরনো বিবাদের নিষ্পত্তি হয়েছে এবং ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতা শক্তিশালী হয়েছে। ‘অপরাজিত অযোধ্যা’ ছবিতে দেখানো হচ্ছে, একজন অবিশ্বাসী পরবর্তীকালে বিশ্বাসী হয়ে উঠছে। এই কারণেই ছবিটি আলাদা। এই ছবিতে আমার ব্যক্তিগত জীবনই প্রতিফলিত হয়েছে।’