স্থানীয় পুরসভার কর্তা প্রশান্ত গাইকোয়াড় বলেন, ওঁর উদ্য়োগকে আমরা স্বাগত জানিয়ে চারদিন আগে জুহু বিচের কাছে টয়লেট বসিয়েছি। ভ্রাম্য়মান টয়লেট বসানোর ১০ লক্ষ টাকা খরচের পুরোটাই উনি বহন করতে রাজি হয়েছেন। নিখরচায় ব্যবহার করা যাবে এই শৌচাগার। কেউ এর রক্ষণাবেক্ষণে এগিয়ে এলে পয়সার বিনিময়ে এর ব্যবহার চালু করা যেতে পারে।
গত বছর আগস্টে অক্ষয়ের স্ত্রী টুইঙ্কল খন্না আন্ধেরী শহরতলির ভারসোভা বিচে প্রকাশ্যে মলমূত্র ত্যাগের ছবি ট্যুইটারে পোস্ট করে লেখেন, সুপ্রভাত। মনে হচ্ছে, টয়লেট এক প্রেম কথা পার্ট ২ এর প্রথম দৃশ্য এটা। প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে একটি লোককে সবার সামনেই মলত্যাগ করতে দেখে বিরক্তি, ক্ষোভ প্রকাশ করে ট্যুইট করেন তিনি। পুরো মুম্বই শহর প্রকাশ্যে মলত্যাগমুক্ত শহর ঘোষিত হওয়ার মাসখানেক পরের ঘটনা ছিল সেটি। আর তখনই অক্ষয় টয়লেট এক প্রেম কথা ছবিটি বানান, যার বিষয়বস্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উদ্যোগে শুরু হওয়া 'স্বচ্ছ ভারত অভিযান'।
যদিও জুহু বিচে ওই শৌচাগার বসানোর জায়গাটি পছন্দ হয়নি কারও কারও।
এক স্থানীয় মহিলা আপত্তি জানিয়ে ট্যুইট করেছেন, ভুল জায়গায় বসানো হয়েছে ওই টয়লেট। নতুন শৌচাগারের ৫০০ মিটারের মধ্যেই রয়েছে দুটি পাবলিক টয়লেট। আর বস্তিবাসীরা ভারসোভা-জুহু বিচের এক কিমির মধ্যেই প্রকাশ্যে শৌচকর্ম করে। দুটো বিচের দু প্রান্তে নতুন টয়লেট বসানো দরকার।