কাস্টমস বিভাগের গোয়েন্দা শাখার এক আধিকারিক জানিয়েছেন, সাতটি সোনার বার ওই পাইলটের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ওই আধিকারিক আরও জানিয়েছেন, সোনার বার রাখা, তা বহন করে আনা এবং লুকিয়ে রাথার কথা স্বীকার করেছেন ওই পাইলট।
পরে ওই পাইলটকে জামিনে ছেড়ে দেওয়া হয়।