উল্লেখ্য, রাজ্যের চলতি মদ নীতি নিয়ে মহিলারা প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এরইমধ্যে স্থানীয় একটি টিভি চ্যানেলের কাছে এই দাবি করেছেন আবগারি মন্ত্রী। তিনি বলেছেন, ‘কে বলল বিয়ার হেল্থ ড্রিঙ্ক নয়? আমি এর প্রমাণ দিতে প্রস্তুত’।
মন্ত্রী আরও বলেছেন যে, রাজ্য সরকার বিয়ারকে স্বাস্থ্যসম্মত পানীয় হিসেবে প্রচার করবে।
মন্ত্রীর এই মন্তব্যের ভিডিও ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।
মন্ত্রীর কাছ থেকে অবশ্য তাঁর মন্তব্য সম্পর্কে কোনও ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। তবে সংশ্লিষ্ট চ্যানেলের কাছে হোয়াটস্যাপের মাধ্যমে মঙ্গলবার সকালে বিয়ারের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ‘উপকারিতা’র একটা তালিকা পাঠান। এতে তিনি দাবি করেন, ক্যানসার-প্রতিরোধ উপাদান রয়েছে বিয়ারে। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়, স্মৃতিভ্রংশ, করোনারি রোগ প্রতিরোধ করে বিয়ার।
‘বিয়ারের ১৩ টি উপকারিতা’ শিরোণামের ওই নোটে আরও দাবি করা হয়েছে, বিয়ার পাচনতন্ত্রকে সাহায্য করে, ডায়েবেটিসের ক্ষেত্রে উপযোগী এবং এতে অ্যান্টি এজিং উপাদানও রয়েছে।
বিয়ারকে স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে প্রচার করার উদ্যোগ সম্পর্কে অবশ্য কিছুই জানা নেই বলে আবগারি বিভাগের আধিকারিকরা দাবি করেছেন।