Bengal Bharat Bandh LIVE Updates: কাল কেন্দ্রের সঙ্গে কৃষক সংগঠনগুলির বৈঠক হচ্ছে না, জানালেন হান্নান মোল্লা

West Bengal Bharat Bandh, 8 December LIVE Updates: কেন্দ্রীয় কৃষি আইনের প্রতিবাদে আজ দেশজুড়ে ভারত বনধ। সাধারণ মানুষের কথা ভেবে সকাল ১১টা থেকে দুপুর ৩টে পর্যন্ত বনধের ডাক দিয়েছে কৃষক সংগঠনগুলি। কৃষকদের এই আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছে ১৬টি বিরোধী দল।

ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ Last Updated: 08 Dec 2020 11:27 PM
হান্নান মোল্লা আরও জানিয়েছেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকার কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে রাজি নয়। আগামীকাল দুপুর বারোটায় আমরা সিঙ্ঘু সীমান্তে বৈঠক করব।’
হান্নান মোল্লা আরও জানিয়েছেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকার কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে রাজি নয়। আগামীকাল দুপুর বারোটায় আমরা সিঙ্ঘু সীমান্তে বৈঠক করব।’
বুধবার কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে আন্দোলরত কৃষকদের বৈঠক হচ্ছে না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর জানিয়ে দিলেন সর্বভারতীয় কিষাণ সভার সাধারণ সম্পাদক হান্নান মোল্লা। তিনি জানিয়েছেন, ‘মন্ত্রী জানিয়েছেন, আগামীকাল কৃষকদের একটি প্রস্তাব দেওয়া হবে। কৃষক নেতারা সরকারের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করবেন।’
আগামীকাল কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে কৃষি আইনের প্রতিবাদে বিক্ষোভরত কৃষকদের ষষ্ঠ দফার বৈঠক। তার আগে আজ কৃষকদের কয়েকটি সংগঠনের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। পঞ্জাবের আটজন সহ সারা দেশের মোট ১৩ জন কৃষক নেতা এই বৈঠকে যোগ দেন। বৈঠকে যোগ দেন কিষাণ সভার নেতা হান্নান মোল্লা।
আগামীকাল কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে কৃষি আইনের প্রতিবাদে বিক্ষোভরত কৃষকদের ষষ্ঠ দফার বৈঠক। তার আগে আজ কৃষকদের কয়েকটি সংগঠনের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। পঞ্জাবের আটজন সহ সারা দেশের মোট ১৩ জন কৃষক নেতা এই বৈঠকে যোগ দেন। বৈঠকে যোগ দেন কিষাণ সভার নেতা হান্নান মোল্লা।
সংসদীয় রীতি-নীতি মেনে চলা হলে এই ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হত না। বিরোধীদের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। আলোচনা না করেই তড়িঘড়ি আইন তৈরি করা হয়েছে। কৃষি আইন নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনা করে বললেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌত।
সংসদীয় রীতি-নীতি মেনে চলা হলে এই ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হত না। বিরোধীদের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। আলোচনা না করেই তড়িঘড়ি আইন তৈরি করা হয়েছে। কৃষি আইন নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনা করে বললেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌত।
সংসদীয় রীতি-নীতি মেনে চলা হলে এই ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হত না। বিরোধীদের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। আলোচনা না করেই তড়িঘড়ি আইন তৈরি করা হয়েছে। কৃষি আইন নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনা করে বললেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌত।
সংসদীয় রীতি-নীতি মেনে চলা হলে এই ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হত না। বিরোধীদের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। আলোচনা না করেই তড়িঘড়ি আইন তৈরি করা হয়েছে। কৃষি আইন নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনা করে বললেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌত।
সংসদীয় রীতি-নীতি মেনে চলা হলে এই ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হত না। বিরোধীদের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। আলোচনা না করেই তড়িঘড়ি আইন তৈরি করা হয়েছে। কৃষি আইন নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনা করে বললেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌত।
আমরা দিল্লি বা হরিয়ানার কাউকে সমস্যায় ফেলতে চাই না। আমাদের রামলীলা ময়দানে অবস্থান বিক্ষোভের অনুমতি দেওয়া উচিত। বললেন পঞ্জাব কিষাণ ইউনিয়নের নেতা আর এস মনসা।
আমরা দিল্লি বা হরিয়ানার কাউকে সমস্যায় ফেলতে চাই না। আমাদের রামলীলা ময়দানে অবস্থান বিক্ষোভের অনুমতি দেওয়া উচিত। বললেন পঞ্জাব কিষাণ ইউনিয়নের নেতা আর এস মনসা।
কেন্দ্রীয় কৃষি আইনের প্রতিবাদে আজ ভারত বনধ। সাধারণ মানুষের কথা ভেবে সকাল ১১টা থেকে দুপুর ৩টে পর্যন্ত বনধের ডাক দেয় কৃষক সংগঠনগুলি। কৃষকদের এই আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছে ১৬টি বিরোধী দল। কংগ্রেস, বাম দলগুলি, সমাজবাদী পার্টি, আরজেডি, ডিএমকে ছাড়াও আন্দোলনকে সমর্থন করছে শিবসেনা, বিএসপি, আম আদমি পার্টি। দিল্লির রাস্তায় নেমে কৃষকদের সমর্থন জানানো হবে বলে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে আপ। কৃষক আন্দোলনকে নৈতিক সমর্থন জানিয়ে আজ ব্লকে ব্লকে তৃণমূলের ধর্না কর্মসূচি।
ভারতীয় কিযাণ ইউনিয়নের মুখপাত্র রাকেশ টিকায়েত বলেছেন, সন্ধে সাতটায় আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে বৈঠক। আমরা সিঙ্ঘু বর্ডারে যাচ্ছি। সেখান থেকে শাহর সঙ্গে দেখা করতে যাব।
কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে দেশজুড়ে ধর্মঘটের মধ্যেই ট্যুইটে কেন্দ্রকে নিশানা কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গাঁধীর। তিনি বলেছেন, কৃষকদের লুঠ বন্ধ করতে হবে। তাঁর ট্যুইট, সবাই জানেন, আজ ভারত বনধ। এই বনধ সমর্থন করে আমাদের অন্নদাতাদের লড়াইকে সফল করুন। অন্যদিকে, প্রিয়ঙ্কা গাঁধীর ট্যুইট, যে কৃষকরা মাথার ঘাম ঝরিয়ে আমাদের থালায় খাবার পৌঁছে দেন, সেই কৃষকদের বিজেপি সরকার কোটিপতি বন্ধুদের পকেট ভরাতে বিভ্রান্ত বলে অভিহিত করছে।
রাজস্থানের জয়পুরে ধর্মঘট সমর্থনকারী এনএসইউআই কর্মীসমর্থকদের সঙ্গে বিজেপি যুব মোর্চার কর্মী সমর্থকদের সংঘর্ষ। জয়পুরে বিজেপি কার্যালয়ের বাইরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ বেধে যায়। ধর্মঘটের সমর্থনে মিছিল করেন কংগ্রেস কর্মী সমর্থকরা। সেইসঙ্গে এনএসইউআই-এর কর্মী সমর্থকদের একাশ বিজেপি দফতরের বাইরে বিক্ষোভ প্রদর্শনের জন্য জমায়েত হন। এখানেই দুই পক্ষের সংঘর্ষ বেধে যায়।


রাজধানী দিল্লি, হরিয়ানা ও পঞ্জাব সহ বিভিন্ন রাজ্যে কৃষক সংগঠনগুলি ও বিরোধী দলগুলি পথে নেমে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছে। অখিল ভারতীয় কিষাণ সভার বলেছে, দেশজোড়া ধর্মঘট কৃষকদের শক্তি তুলে ধরার একটি পন্থা। তাঁদের ন্যায়সঙ্গত দাবিতে দেশজুড়ে সমর্থন মিলেছে। কৃষক সংগঠনগুলির দাবি, তাঁর নয়া তিন কৃষি আইনই বাতিলের দাবি জানাচ্ছেন। কোনও ধরনের সংশোধনে রাজি নয়। এটা এমন এক আইন, যাতে সংশোধন হলেও কোনও ফারাক পড়বে না।
নতুন আইনে কৃষকদের কোনও ক্ষতি হবে না। আমরা তাঁদের সঙ্গে আবারও আলোচনায় বসতে রাজি আছি। আলোচনার মাধ্যমেই নিশ্চয় সমস্যার সমাধান বেরোবে। মন্তব্য বিজেপি নেতা প্রকাশ জাভরেকড়ের।
কৃষি আইনের প্রতিবাদে হুগলির শ্রীরামপুর স্টেশনে গরু নিয়ে তৃণমূলের বিক্ষোভ। হুগলির চুঁচুড়ার ঘড়ি মোড়ে অবস্থান বিক্ষোভ করেন তৃণমূল কর্মীরা। বিধায়ক অসিত মজুমদারের নেতৃত্বে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে অবস্থান।
শিলিগুড়ি শহরে শুনসান রাস্তায় ক্রিকেট খেললেন সিপিএম নেতা অশোক ভট্টাচার্য।
কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে পথে তৃণমূল। মেয়ো রোডের কাছে গাঁধী মূর্তির সামনে তৃণমূলের ধর্না অবস্থান।তিনদিন চলবে এই কর্মসূচী।
মৌলালিতে কংগ্রেস কর্মীদের মিছিল ঘিরে উত্তেজনা। এদিন বিধান ভবনের সামনে থেকে মিছিল শুরু করেন কংগ্রেস কর্মীরা। এন্টালির কাছে দুটি পেট্রোল পাম্পের শাটার নামিয়ে দেন তাঁরা। পরে বাসে উঠে যাত্রীদের নেমে যেতে বলেন কংগ্রেস কর্মীরা। এরপর মৌলালি মোড় অবরোধ করে শুরু হয় বিক্ষোভ।
ভারত বনধের সমর্থনে বাম-কংগ্রেসের বিক্ষোভের জেরে মিনিট চল্লিশ অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে। আটকে পড়ে করোনা রোগীর অ্যাম্বুল্যান্স। দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়। টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান বিক্ষোভকারীরা। পরে পুলিশ গিয়ে অবরোধ সরিয়ে অ্যাম্বুল্যান্স বেরোনোর পথ করে দেয়।
বীরভূমে বনধ সমর্থকরা জোর করে বন্ধ করে দিলেন বিশ্বভারতীর সেন্ট্রাল অফিস।
ভারত বনধের আংশিক প্রভাব পড়েছে পুরুলিয়া জেলায়। সকাল থেকে বেসরকারি বাস চলাচল না করলেও, চলছে সরকারি বাস। দোকানপাট বন্ধ।
<ভারত বনধের সমর্থনে ক্যানিং-বারুইপুর রোডে বামেদের পথ অবরোধ। ধানের বিচালি মাথায় নিয়ে অবরোধে বসেন বাম কর্মীরা।
ডায়মন্ড হারবার স্টেশন মোড়ে ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা।
শিয়ালদা দক্ষিণ শাখার ডায়মন্ড হারবার শাখায় বারুইপুর ও কল্যাণপুর স্টেশনের মাঝে ওভারহেড তারে কলাপাতা ফেলা হয়। তার জেরে ব্যাহত ট্রেন চলাচল। পাশাপাশি, লক্ষ্মীকান্তপুর শাখাতেও ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগরের দক্ষিণ বারাসাত মোড়ে কুলপি রোড অবরোধ করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা।
ধর্মঘটের সমর্থনে শিয়ালদায় মিছিল বামেদের
দমদম এয়ারপোর্টের ১ নম্বর গেটে আধঘণ্টা অবরোধ করেন বাম কর্মীরা। এরপর দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে আধঘণ্টা রেললাইন অবরোধ করেন তাঁরা। আটকে পড়ে শিয়ালদা-হাসনাবাদ লোকাল।
বর্ধমানের শক্তিগড়ে ২ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ বামেদের।
বেহালার ১৪ নম্বর বাস স্ট্যান্ডের কাছে ডায়মন্ড হারবার রোডে টায়ার জ্বালিয়ে বামেদের বিক্ষোভ।
শিলিগুড়ির হিলকার্ট রোডে বাম কর্মী, সমর্থকদের অবরোধ। অটো-টোটো থেকে যাত্রীদের নেমে যেতে অনুরোধ করছেন বিক্ষোভকারীরা।
ধর্মঘটের সমর্থনে কর্ণাটকে সামিল কংগ্রেস নেতৃবৃন্দ। বেঙ্গালুরুতে বিধানসৌধের সামনে গাঁধীমূর্তির পাদদেশে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে, কালো পতাকা দেখিয়ে বিক্ষোভ কংগ্রেস নেতাদের। সিদ্দারামাইয়া, বিকে হরিপ্রসাদ, রামলিঙ্গ রেড্ডি সহ অন্যান্য কংগ্রেস নেতারা বিক্ষোভে যোগ দেন।
ডোমজুড়ের সলপে ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন বাম কর্মীরা। ডোমজুড়ে জোর করে দোকান বন্ধের চেষ্টা হয়। লাল পতাকা নিয়ে আমতা রোডে শুয়ে পড়েন বিক্ষোভকারীরা। ডাক বিভাগের গাড়ি আটকে দেওয়া হয়।
মধ্যমগ্রাম স্টেশনে রেল অবরোধ করেন বাম কর্মীরা। আটকে পড়ে আপ ও ডাউন ট্রেন। অবরোধের জেরে শিয়ালদা-বনগাঁ ও শিয়ালদা-হাসনাবাদ ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়। ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট পর অবরোধ উঠে যায়।
মধ্যমগ্রামের দোলতলা মোড়ে যশোর রোড অবরোধ করেন বাম কর্মীরা। মিনিট দশেক প্রতীকী বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। মধ্যমগ্রাম চৌমাথা মোড়েও শুরু হয় অবরোধ। ৪০ মিনিট পর অবরোধ উঠে যায়।
কৃষকদের ডাকা ভারত বনধের প্রভাব পড়েছে আলিপুরদুয়ারে। আলিপুরদুয়ার শহরের কলেজ হল্ট মোড়ে বক্সা ফিডার রোডে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান কংগ্রেস কর্মীরা। আটকে দেওয়া হয় কোচবিহার থেকে আসা একটি বাস। ভারত বনধের সমর্থনে আজ আলিপুরদুয়ারে সকাল থেকে দোকানপাট বন্ধ। সরকারি বাস চললেও, তা সংখ্যায় কম। বেসরকারি বাস চলাচল বন্ধ। আলিপুরদুয়ার বড়বাজারে সবজি নিয়ে বসতে দেখা যায় বেশ কয়েকজন কৃষককে।যদিও ক্রেতার সংখ্যা কম। চা বাগান এলাকায় বনধের মিশ্র প্রভাব। বাগান খোলা থাকলেও, কয়েকটি জায়গায় কর্মীর সংখ্যা কম।
ভারত বনধের সমর্থনে মালদার চাঁচলে মিছিল করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা
কৃষক ইউনিয়নগুলির ডাকা দেশজুড়ে ধর্মঘটের সমর্থনে দ্বারভাঙার গঞ্জ চকে গাড়ির টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ আরজেডি কর্মীদের।
কৃষকদের ডাকা ভারত বন্‍ধ ঘিরে ভারতের দুই প্রান্তে দুই ছবি। মধ্যমগ্রাম চৌমাথায় মহা সমারোহে চলছে ফুটবল। খেলছেন বাম সমর্থকরা। রাস্তায় খেলা হচ্ছে কাটাকুটিও। অন্যদিকে বিশাখাপত্তনমে রাস্তায় চলছে কাবাডি খেলা।
অশোক নগর রেলস্টেশন অবরোধ সিপিআইএমএলের
আসানসোলে মিনিবাস চলাচল বন্ধ। সরকারি বাস থেকে হাতজোড় করে বাস থেকে নেমে যাওয়ার আর্জি ধর্মঘট সমর্থকদের
শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়ে অবস্থান বিক্ষোভ বাম কর্মী, সমর্থকদের।
সল্টলেক সেকটর ফাইভের আইটি হাবে ধর্মঘটের তেমন কোনও প্রভাব পড়েনি বলে জানা গেছে।
হাওডার বালি ও সলপে পথ অবরোধ। বাঁকুড়ায় জাতীয় সড়ক অবরোধ বাম কর্মী সমর্থকদের
কৃষি আইনের প্রতিবাদে কৃষকদের চলতি বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে সিঙ্ঘু বর্ডারে মোতায়েন হয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী।
ধর্মঘটের প্রভাব পড়েছে আলিপুরদুয়ারে। ভারত বনধের সমর্থনে সকাল থেকে দোকানপাট বন্ধ। সরকারি বাস চললেও, তা সংখ্যায় কম। বেসরকারি বাস চলাচল বন্ধ। আলিপুরদুয়ার বড়বাজারে সবজি নিয়ে বসতে দেখা যায় বেশ কয়েকজন কৃষককে। যদিও ক্রেতার সংখ্যা কম। চা বাগান এলাকায় বনধের মিশ্র প্রভাব। বাগান খোলা থাকলেও, কয়েকটি জায়গায় কর্মীর সংখ্যা কম।
হুগলির রিষড়া স্টেশনে রেল অবরোধ করেন বাম কর্মীরা।
ভারত বনধের সমর্থনে পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়ায় ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা।
লেকটাউনে যশোর রোড অবরোধ করেন বাম কর্মীরা।
মধ্যমগ্রাম স্টেশনে রেল অবরোধ করেন বাম কর্মীরা। আটকে পড়ে আপ ও ডাউন ট্রেন। অবরোধের জেরে শিয়ালদা-বনগাঁ ও শিয়ালদা-হাসনাবাদ ট্রেন চলাচল ব্যাহত।
মধ্যমগ্রামের দোলতলা মোড়ে যশোর রোড অবরোধ করেন বাম কর্মীরা। মিনিট দশেক প্রতীকী বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। মধ্যমগ্রাম চৌমাথা মোড়েও শুরু হয় অবরোধ।
ভারত বনধের সমর্থনে সকাল ৭টা নাগাদ বাঁকুড়া শহরের কেরানিবাঁধ মোড়ে ৬০ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন বাম কৃষক সংগঠনের সদস্যরা।
বাঁকুড়া শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ গোবিন্দনগর বাস স্ট্যান্ড। সকাল থেকে কোনও বাস চলাচল করেনি। সরকারি বাস রাস্তায় নামলেও, যাত্রী সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম।
কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে লাঙল নিয়ে হাওড়ার ডোমজুড় স্টেশনে রেল অবরোধ করেন বাম কর্মীরা। অবরোধের জেরে প্রায় আধঘণ্টা আটকে ছিল ডাউন আমতা লোকাল। বিক্ষোভকারীদের বুঝিয়ে অবরোধ তুলে দেয় পুলিশ।
কৃষি আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে ধর্মঘটের সমর্থনে রাজ্যে জায়গায় জায়গায় বিক্ষোভ। যাদবপুর স্টেশনে রেল অরবোধ বামকর্মীদের। যাদবপুরে পিকেটিংও করা হয়।
ওড়িশার ভুবনেশ্বর রেল স্টেশনে ট্রেন অরবোধ বামদলগুলি, শ্রমিক সংগঠন ও কৃষক সংগঠনগুলির
দেশজুড়ে ধর্মঘটে আজ দিল্লিতে ওলা-উবেরের ট্যাক্সি চলবে না। সর্বোদয় ড্রাইভার্স অ্যাসোসিয়েশন আন্দোলনকারী কৃষকদের সমর্থনে এই ঘোষণা করেছে। অল ইন্ডিয়া মোটর ট্রান্সপোর্ট কংগ্রেসও দেশজুড়ে চাক্কা জ্যামের ঘোষণা করেছে। অ্যাসোসিয়েশনের এই ঘোষণায় যাত্রীদের সমস্যার মুখে পড়তে হতে পারে।
নতুন কৃষি আইনের প্রতিবাদে ভারত বনধের সমর্থনে সকাল থেকে কলকাতায় নেমেছে রাজনৈতিক দল।

সকালে যাদবপুর এইট বি বাসস্ট্যান্ডের কাছে বামপন্থী সংগঠনের জমায়েত। এলাকার মিছিল করার প্রস্তুতি শুরু করেছেন বাম কর্মী, সমর্থকরা।


কেন্দ্রীয় কৃষি আইনের প্রতিবাদে সকাল সাড়ে ৭টা নাগাদ ধর্মতলায় মিছিল করেন বাম ছাত্র-যুব সংগঠন ডিওয়াইএফআইয়ের কর্মীরা।

প্রেক্ষাপট

কেন্দ্রীয় কৃষি আইনের প্রতিবাদে আজ দেশজুড়ে ভারত বনধ।  কৃষকদের এই আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছে ১৬টি বিরোধী দল। কংগ্রেস, বাম দলগুলি, সমাজবাদী পার্টি, আরজেডি, ডিএমকে ছাড়াও আন্দোলনকে সমর্থন করছে শিবসেনা, বিএসপি, আম আদমি পার্টি। দিল্লির রাস্তায় নেমে কৃষকদের সমর্থন জানানো হবে বলে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে আপ। কৃষক আন্দোলনকে নৈতিক সমর্থন জানিয়ে আজ ব্লকে ব্লকে তৃণমূলের ধর্না কর্মসূচি।

দিল্লি-হরিয়ানা সীমান্তে মোদি সরকারের কৃষি আইন বিরোধী কৃষক আন্দোলন নিয়ে উত্তাল রাজনীতি। মোদি সরকারের কৃষি আইনের বিরোধিতায় আজ ভারত বনধের ডাক দিয়েছে কৃষক সংগঠনগুলি।

কৃষক আন্দোলনকে নৈতিক সমর্থন জানিয়ে আজ ব্লকে ব্লকে তৃণমূলের ধর্না!

মঙ্গলবার কৃষক সংগঠনগুলির ডাকা ভারত বনধের সমর্থনে এগিয়ে এসেছে বিজেপি বিরোধী ১৬টি রাজনৈতিক দল।

কংগ্রেস, তৃণমূল, বামপন্থী দলগুলি ছাড়াও সমাজবাদী পার্টি, আরজেডি, ডিএমকে, শিবসেনা, বিএসপি, আম আদমি পার্টি-ও কৃষক আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছে।পাল্টা বিরোধীদের আক্রমণ করেছে বিজেপি।

সংহতি জানাতে জয়পুর থেকে দিল্লি পর্যন্ত পদযাত্রার ডাক দিয়েছেন রাজস্থানের কৃষকদের একাংশ।ব্যাঙ্গালোরে কৃষক আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে ধর্না চলবে।কৃষি আইনের প্রত্যাহারের দাবিতে আগামী দিনে রাষ্ট্রপতির দরবারেও যেতে চাইছেন বিরোধী নেতারা।

- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -

TRENDING NOW

© Copyright@2024.ABP Network Private Limited. All rights reserved.