গত মঙ্গলবার রাতে তাকে অপহরণ করে ধর্ষণ করে চারজন মিলে। কিন্তু পুলিশ এফআইআর নিতে চায়নি বলে অভিযোগ ১৯ বছরের মেয়েটির।
নিগৃহীতা দোষীদের প্রকাশ্য রাস্তায় ফাঁসিতে ঝোলানোর দাবি করেছেন।
মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর তিনি কোচিং ক্লাস থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। সেসময় চার মদ্যপ ব্যক্তি হাবিবগঞ্জ রেল স্টেশনের সামনে তাকে আটকায়। তারপর চলে লাগাতার পৈশাচিক নির্যাতন। তিনজন শুক্রবার গ্রেফতার হয়। চতুর্থজনের খোঁজ চলছে।
সংবাদমাধ্যমে তিনি বলেন, ধর্ষণকারীরা বারবার তাঁকে চড়-থাপ্পড় মেরে তাঁর বাবা-মায়ের ব্যাপারে জানতে চায়। কিন্তু তিনি পুলিশকর্মীর মেয়ে, তা তিনি ওদের বলেননি, কেননা তাহলে ওরা তাঁকে খুন করে ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করেছিলেন।
/code>
এ ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে ডিআইজি-র রিপোর্টের সুপারিশক্রমে গত শুক্রবার এফআইআর রুজু করায় বিলম্বের জন্য সাসপেন্ড করা হয় পাঁচ পুলিশ অফিসারকে।
মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ চৌহান শীর্ষ পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে বৈঠক করেন, দোষী পুলিশ অফিসারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলেন, তদন্তে সিট গড়ার নির্দেশও দেন। কংগ্রেস এ ঘটনা মধ্যপ্রদেশের বিজেপি সরকারের গায়ে কলঙ্ক বলে মন্তব্য করেছে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা অজয় সিংহ বলেন, শহরের কেন্দ্রস্থলে ঘটেছে লজ্জাজনক ঘটনাটি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, ডিজিপি-কে তিরস্কার করা উচিত মুখ্যমন্ত্রীর।