তামিলনাড়ু পুলিশ তদন্তকারী সংস্থাকে জানিয়েছে, বিজেপির ওই যুবনেতার থেকে দুহাজার টাকার ৯২৬টি নোট, ১৫৩০টি ১০০ টাকার নোট, ১০০০ টাকার ও ৫০ টাকার নোট পাওয়া গিয়েছে। অরুণের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে তাঁর কাছে এত টাকা এল কোথা থেকে। এছাড়া তাঁর ব্যাঙ্কের লেনদেনের সমস্ত বিস্তারিত তথ্যও পুলিশের কাছে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ সমস্ত টাকা ওই যুবনেতার থেকে নিয়ে ট্রেজারিতে জমা রেখেছে। আয়কর দফতরকে খবর দেওয়া হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। এব্যাপারে ব্যাঙ্কের ভূমিকাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে, যাঁরা ওই যুবনেতাকে দুহাজারের নোট দিয়েছে।
রাজ্যের বিজেপি মুখপাত্র জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ওই যুবনেতাকে শো-কজ করা হয়েছে, এবং তাঁর পদ থেকেও তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে নোট বাতিলের পর নোটকাণ্ডে এই প্রথম কোনও বিজেপি নেতার নাম জড়ালো না। এরআগে নোটকাণ্ডে নাম জড়িয়েছে বাংলার বিজেপি নেতাদেরও। শোনা গিয়েছে, গত ৮ নভেম্বর মোদীর ঘোষণার আগে পশ্চিমবাংলার বেশ কিছু বিজেপি নেতা-নেত্রী ব্যাঙ্কে কয়েক লক্ষ টাকার পুরনো ৫০০ ও হাজারের নোট জমা করেন বলে অভিযোগ। এছাড়াও জানা গিয়েছে, নোট বাতিলের ঠিক সাতদিন আগে বিহারে কয়েক কোটি টাকা দিয়ে জমি কেনেন বিজেপির বেশ কিছু নেতা-নেত্রী।