ইয়েচুরি বলেছেন, নেতাদের ওপর নির্ভরতা কাটিয়ে বিজেপির মোকাবিলায় একটি বিকল্প নীতি নিয়ে একজোট হওয়ার সময় এসেছে। তিনি বলেছেন, বিজেপি গুজরাতে জিতলেও ২০১৪-র লোকসভা নির্বাচন ও ২০১২-র বিধানসভা নির্বাচনের তুলনায় তাদের আসন কমে গিয়েছে। তারা ১৫০ সিটের লক্ষ্যে পৌঁছতে পারেনি। এই নির্বাচনে বিজেপির নীতির বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভের প্রতিফলন ঘটেছে।
সিপিএমের সাধারণ সম্পাদকের দাবি, গুজরাতের মানুষ ‘উন্নয়নের গুজরাত মডেলে’র পক্ষে ভোট দেয়নি। নোট বাতিল ও জিএসটি-তে ভুক্তভোগী মানুষ ওই মডেলের বিরুদ্ধেই ভোট দিয়েছে।
জিএসটি ও নোট বাতিলের বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ মোকাবিলায় বিজেপি ভোটের প্রচারে সাম্প্রদায়িক মেরুকরণের তাস খেলেছে বলেও দাবি করেছেন ইয়েচুরি।
তিনি বলেছেন, এই হার থেকে বিরোধীদের শিক্ষা নিতে হবে। মানুষের ক্ষোভ থাকলেই তা ভোটে পরিণত করা যায় না। এজন্য বিকল্প নীতির দিশা দেখাতে হবে।