গত ৪ অগাস্ট গভীর রাতে বর্ণিকার পিছু ধাওয়া করে তাঁকে অপহরণের চেষ্টা করেন বিকাশ ও আশিস। বর্ণিকার অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁদের গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু পুলিশ জামিনযোগ্য ধারা দেওয়ায় তাঁরা জামিন পেয়ে যান। ৯ অগাস্ট ফের তাঁদের গ্রেফতার করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৫৪ (ডি), ৩৪১, ৩৬৫ ও ৫১১ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বিকাশের আইনজীবী রবীন্দ্র পণ্ডিতের অবশ্য দাবি, বর্ণিকাকে অপহরণের চেষ্টা করেননি তাঁর মক্কেল। যদিও সেই দাবির বিরোধিতা করেছেন সরকারি আইনজীবী। তিনি বলেছেন, বর্ণিকা উপস্থিত বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে গাড়ির সেন্ট্রাল লকিং সিস্টেম ব্যবহার না করলে তাঁকে অপহরণ করার চেষ্টায় সফল হতেন বিকাশরা। তাঁরা পিছু ধাওয়া করায় প্রচণ্ড ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন বর্ণিকা। তিনি এত জোরে গাড়ি চালান, মারাত্মক দুর্ঘটনার আশঙ্কা ছিল। আদালত এই যুক্তি মেনে নিয়েছে।