শান্তনু হরি ভরদ্বাজ নামে এক ডাক্তারি পড়ুয়া এমবিবিএস ডিগ্রি শেষ করার পরে স্নাতকোত্তর কোর্সে ভর্তি হওয়ার আবেদন করেন। কিন্তু তফশিলী জাতির ব্যক্তি হওয়া সত্ত্বেও সংক্ষণের আওতায় তাঁকে ভর্তি হওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়নি। কারণ, তাঁদের আসল পদবি ‘সাপকালে’ হলেও ১৯৯৯ সালে শান্তনু ও তাঁর ভাই পদবি বদল করে ‘ভরদ্বাজ’ রাখেন। সরকারি নথিতে এই বদল লিপিবদ্ধ রয়েছে। তা সত্ত্বেও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ না পেয়ে মামলা করেন শান্তনু। সেই মামলার রায় তাঁর পক্ষেই গিয়েছে।
বম্বে হাইকোর্টের বিচারপতি শালিনী ফাঁসালকর যোশী ও বি আর গাভাই-এর অবকাশকালীন বেঞ্চ বলেছে, জাত সংক্রান্ত আসল শংসাপত্র এবং পদবি বদল করার নথি থাকলে কাউকে সংরক্ষণ থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। কলেজ কর্তৃপক্ষকে এই রায়ের কথা জানিয়ে শান্তনুকে ভর্তি হওয়ার সুযোগ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।