তাঁর প্রথম প্রতিক্রিয়ায় তিনি লেখেন, বাজি ছাড়া দিওয়ালি পালন মূল্যহীন। বাচ্চারা কীভাবে পালন করবে এই আলোর উৎসব?
তারপর তিনি এই নিষেধাজ্ঞার কথা উল্লেখ করে একাধিক বিতর্কিত টুইট করেন। তাঁর বক্তব্য, কেন হিন্দু উৎসবেই আদালতের এই নির্দেশিকা। তাহলেতো একইরকম নির্দেশিকা কার্যকর হওয়া উচিৎ বকরি-ইদে ছাগল কাটার ওপর। রক্তক্ষরণ বন্ধ হওয়া উচিৎ মোহরমে। লেখকের দাবি কোনও বিষয় নিষেধাজ্ঞা কোনও সমস্যার সমাধান নয়। অন্য কোনও ভাবে সকলকে ভাবতে হবে, যার সাহায্যে দূষণ নিয়ন্ত্রণও সম্ভব, আবার বাজিও পোড়াতে পারবেন আমজনতা, মত চেতনের।
প্রসঙ্গত, দিওয়ালির আগে বা পরে শব্দ বাজির জেরে রাজধানী এবং তার আশপাশের অঞ্চলে তুঙ্গে পৌঁছয় দূষণের মাত্রা। দিল্লির আকাশ বাতাসে দূষণে ভরে যায়। দিল্লিবাসীরা শ্বাসকষ্টে ভোগেন। গত বছর দিল্লিতে দূষণের মাত্রা দিওয়ালির পর এতটাই বেড়ে যায় যে গত দশ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয় রাজধানীতে। সেই কারণেই এই বছর আগামী ১ নভেম্বর পর্যন্ত রাজধানীতে বাজি বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। তবে কারও কাছে বাজি থাকলে, তারা সেটা জ্বালাতে পারে আগামী ১৯ অক্টোবর, জানিয়েছে আদালত।
তবে আদালতের নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে চেতনের প্রতিক্রিয়া দেখে ক্ষুব্ধ নেটিজেনরা। কী প্রতিক্রিয়া দিলেন টুইটারাইটরা দেখুন