নয়াদিল্লি: এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক আরুষি তলোয়ার হত্যা মামলার ঘটনাপ্রবাহ—

১৬ মে, ২০০৮- বেডরুমে আরুষি তলোয়ারের মৃতদেহ মেলে। সন্দেহের আঙুল ওঠে বাড়ির পরিচারক হেমরাজের দিকে।

১৭ মে- তলোয়ারদের বাড়ির ছাদ থেকে উদ্ধার হেমরাজের দেহ।

১৯ মে- তলোয়ারদের প্রাক্তন পরিচারক বিষ্ণু শর্মাকে অভিযুক্ত করল পুলিশ।

২৩ মে- প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে গ্রেফতার আরুষির বাবা রাজেশ তলোয়ার।

১ জুন- তদন্তের ভার নিল সিবিআই।

১৩ জুন- তলোয়ারদের আরেক পরিচারক কৃ্ষ্ণকে গ্রেফতার করল সিবিআই।

২৬ জুন- ঘটনাটিকে ‘ব্লাইন্ড কেস’ হিসেবে ঘোষণা করল সিবিআই। রাজেশ তলোয়ারকে জামিন দিতে অস্বীকার করলেন গাজিয়াবাদের বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেট।

১২ জুলাই- রাজেশ তলোয়ার জামিন পেলেন।

২৯ ডিসেম্বর- তদন্তের ক্লোজার রিপোর্ট দাখিল করল সিবিআআই। পরিচারকদের ক্লিনচিট দিয়ে তলোয়ার-দম্পতর দিকে আঙুল তোলে সিবিআই।

৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১১- রিপোর্টের প্রেক্ষিতে আরুষির বাবা-মার বিরুদ্ধে খুন ও প্রমাণ লোপাটের মামলা দায়ের করতে সিবিআইকে নির্দেশ দিল আদালত।

২১ ফেব্রুয়ারি- নিম্ন আদালতের সমন খারিজ করার আবেদন জানিয়ে এলাবাবাদ হাইকোর্টের দ্বারস্থ তলোয়ার-দম্পতি।

১৮ মার্চ- তলোসারদের আবেদন খারিজ করল হাইকোর্ট।

নভেম্বর, ২০১৩- গাজিয়াবাদের বিশেষ আদালতে আরুষি ও হেমরাজ হত্যায় দোষী সাব্যস্ত রাজেশ ও নূপুর তলোয়ার। মিলল যাবজ্জীবনের সাজা।

৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭- তলোয়ার দম্পতির আবেদনের প্রেক্ষিতে রায়দান স্থগিত রাখল হাইকোর্টের বেঞ্চ।

১২ অক্টোবর- তলোয়ার-দম্পতিকে বেকসুর খালাস করল এলাহাবাদ হাইকোর্ট।