স্বামী নাম না করে আকারে-ইঙ্গিতে ভোটে পরাজয়ের পর যোগীকে নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেছেন, যে সব নেতা নিজের আসনেই দলকে জেতাতে পারেন না, তাঁদের বড় পদ দেওয়া গণতন্ত্রে আত্মহত্যারই সামিল।
উল্লেখ্য, এর আগে পূর্বাচলের বিজেপির অন্যতম শীর্ষ নেতা তথা প্রাক্তন সাংসদ রমাকান্ত যাদব বলেছেন, পিছিয়ে পড়া শ্রেণী ও দলিতদের উপেক্ষা করাকেই উপনির্বাচনে দলের হারের কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি মুখ্যমন্ত্রী যোগীর কাজকর্ম নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন।
বিজেপি নেতৃত্বকে একহাত নিয়েছেন শত্রুঘ্নও। বিহারের এই সাংসদ অতীতেও মোদী সরকারের সমালোচনায় সরব হয়েছেন। গোরখপুর-ফুলপুরে বিজেপির হারের পর তিনি বলেছেন, নিজের গড়েই লড়াইতে হারার জন্য 'বন্ধু' আদিত্যনাথের জন্য 'খারাপ' লাগছে।
যোগী বলেছিলেন যে, অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসেই উপনির্বাচনে এই হার। শত্রুঘ্ন বলেছেন, 'কথাটা ঠিকই বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। শত্রুঘ্ন বলেছেন, আমি বারেবারেই বলেছি, ঔদ্ধত্য, বদমেজাজ বা অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিনাশের কারণ। তা সে ট্রাম্পেরই হোক, মিত্রোঁ বা বিরোধী নেতা-যেই হোক না কেন'।
শত্রুঘ্ন বিহার ও উত্তরপ্রদেশের নির্বাচনে সাফল্যের জন্য মায়াবতী, লালুপ্রসাদ এবং 'তরুণ নেতা' অখিলেশ যাদব এবং তেজস্বী যাদবকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।