ব্লুমবার্গ সংস্থার ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, আগের মতো ব্যবসায়ী, শিল্পপতিরা আর কংগ্রেসকে দরাজ হস্তে অর্থ দিতে চাইছেন না। একের পর এক রাজ্যে ক্ষমতা হারিয়ে সম্ভবত তাঁদের কাছে গুরুত্ব কমছে এককালের একচ্ছত্র দেশ চালানো দলের। পরপর একাধিক রাজ্যে ক্ষমতা হাতছাড়া হওয়ায় অর্থ জোগানোর উত্স শুকিয়ে গিয়েছে। এ ব্যাপারে অনেক এগিয়ে গিয়েছে বিজেপি। টাকার জোর না থাকায় নরেন্দ্র মোদী, বিজেপির হাত থেকে ক্ষমতা ছিনিয়ে নেওয়া কঠিন হবে কংগ্রেসের পক্ষে।
তারুর এই রিপোর্টের একটি লিঙ্ক ট্যুইটে জুড়ে দিয়ে পার্টি নেতাদের পরামর্শ দিয়েছেন, 'বিজেপির টাকার থলের মোকাবিলায় আমাদের সাহায্য করতে সংশ্লিষ্ট নাগরিকদের' আবেদন জানানোর কথা ভাবুন।
কংগ্রেস অবশ্য প্রাক্তন নামী কূটনীতিকের এহেন প্রস্তাবের আগেই ক্রাউনফান্ডিং অর্থাত সাধারণ মানুষের কাছে হাত পেতে অর্থ তোলার উদ্যোগ নিয়েছে। সদ্যসমাপ্ত কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনে নিজেদের এক প্রার্থীর প্রচারেও জনসাধারণের কাছ থেকে ডোনেশন চায় কংগ্রেস। মাত্র ৪ দিনে ১১ লক্ষ টাকা জমাও পড়ে তহবিলে।
এ দেশে অরবিন্দ কেজরীবালের আমআদমি পার্টি (আপ) সাধারণ মানুষের কাছ থেকে ভোটপ্রচারের টাকা তোলে। যদিও তাদের অনুদানের সিংহভাগ আসে বিদেশ থেকে।