গত সপ্তাহে এই নিয়ে সমীক্ষা করে বণিক সংগঠন অ্যাসোচেম। তাতে দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন অফিসের ৫-১০ শতাংশ কর্মী ধোঁয়াশার কারণে কাজে যোগ দিতে পারছেন না। ধোঁয়াশার ফলে কাজ করার ক্ষমতাও কমেছে। সমীক্ষা সূত্রে খবর, এর প্রভাব পড়েছে রাজধানীর অন্তত ১৫০ টি সংস্থায়। সংস্থার মানব সম্পদ শাখার প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, অনেক কর্মীই অসুস্থতার কারণে আসতে পারছেন না। ধোঁয়াশার ফলে কারও চোখ জ্বালা করছে, কারও বমিভাব আসছে, সর্দি-শ্লেষ্মা হচ্ছে, ঠোঁট চুলকাচ্ছে, এবং সবথেকে বেশি শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিসে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকেই। অনেক সংস্থা তাঁদের কর্মীদের বাড়ি বসে কাজ করার(ওয়ার্ক ফ্রম হোম) অনুমতি দিয়েছে। অনেক সংস্থা কর্মীদের সুবিধামতো সময়ে কাজে আসার অনুমতিও দিয়েছে।
ওই সংস্থার সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, এই মাত্রাতিরিক্ত দূষণের প্রভাবে মার খাচ্ছে ভারতের পর্যটন শিল্প। দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। কেউই দূষিত এলাকায় বেড়াতে যেতে পছন্দ করেন না।:
আরও পড়ুন:
দিল্লি দূষণ:মুক্তি পেতে অপেক্ষা আরও ৪৮ ঘন্টার, বুধবার পরিষ্কার আকাশের পূর্বাভাস
ধোঁয়াশার চাদরে মোড়া দিল্লি, শ্বাসকষ্টজনিত অসুস্থতা বাড়ছে