রামদাস বলেন, শুধু বিজেপি শাসনেই যে গোরক্ষার নামে পিটুনির ঘটনা ঘটছে, তা নয়। বিজেপি ক্ষমতায় না থাকার সময়ও এমন ঘটনা ঘটেছে। তবে তা মেনে নেওয়া যায় না কারণ গোহত্যা রোধ করতে পুলিশের সহায়তা চাওয়ার মতো অন্য রাস্তাও খোলা আছে।
মুসলিম গোরক্ষা সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ইরফান শেখ জানান, এ ধরনের সংগঠন তৈরির ভাবনা রামদাস নিজেই দিয়েছেন। গরুকে রক্ষা করতে মুসলিমদেরও এগিয়ে আসা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
ইরফান বলেন, মুসলিম সমাজের শিশুদের গোরক্ষার ব্যাপারে সচেতন করে তোলাই আমাদের প্রধান কাজ। আমরা এজন্য ওয়ার্কশপ করব, স্কুলে স্কুলে লেকচারের বন্দোবস্তও হবে।
গোরক্ষার ক্ষেত্রে অবদান রাখা লোকজনের ভূমিকা স্বীকৃতি দিতে সঙ্ঘ ‘গোরত্ন পুরস্কার’ চালু করবে বলেও জানান ইরফান।