বরেলির যে ভিডিওটি সামনে এসেছিল তাতে আধিকারিকদের প্রোটেকটিভ গিয়ার পরে একদল শ্রমিকের রাস্তায় বসিয়ে তাদের ওপর জীবাণুনাশক রাসায়নিক ছেটাতে দেখা যায়। শ্রমিকদের দলে ছিল শিশুরাও।
এই ভিডিও সামনে আসতেই শোরগোল শুরু হয়।
এর কয়েকঘন্টার মধ্যেই কেরালাতেও একইরকম ‘শুদ্ধিকরণ’-এর ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় সামনে আসে। এই ঘটনা ঘিরে নেট-দুনিয়ায় সমালোচনার ঝড় ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যের দমকল বিভাগের আধিকারিকরা বলেছেন, এক্ষেত্রে শুধু সাবান-জল ব্যবহার করা হয়েছিল।
পুলিশের এক আধিকারিক বলেছেন, ওয়েনাড়ে এখনও পর্যন্ত একটিও সংক্রমণের ঘটনা সামনে আসেনি। এর পরিপ্রেক্ষিতে জাতি, ধর্ম ও অবস্থান নির্বিশেষে কঠোর সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবেই এটা করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, কেরলের ভিডিওটি গত সপ্তাহের বলে জানা গিয়েছে। ভিডিওতে কেরল-কর্ণাটক সীমানায় ৪০ জনের মতো বাইক-আরোহীকে জীবানুমুক্ত করার জন্য তাঁদের ওপর স্প্রে করতে দেখা যায়।
উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব যে দুটি রাজ্যে সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে, তার মধ্যে কেরল অন্যতম। রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা ২৩০-র বেশি। মারা গিয়েছেন একজন। ২০ জন সুস্থ হয়েছেন।