এই নিয়ে টানা ৭১ দিন প্রশাসনের বিধিনিষেধ ও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ডাকা হরতালে স্বাভাবিক জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে রয়েছে। মধ্য কাশ্মীরের বদগাম ও দক্ষিণের পুলগামেও কার্ফু জারি করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে উপত্যকার বাকি এলাকায়ও জনসমাবেশের ওপর বিধিনিষেধ চলছে বলে জানিয়েছেন পুলিশকর্তাটি।
২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতিবাদ কর্মসূচির মেয়াদ বাড়িয়েছে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। ফলে দোকানপাট, কলেজ ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দরজা বন্ধ রয়েছে। ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, পেট্রল পাম্পও খোলেনি। ১২ সেপ্টেম্বর বিকেল ৪টা থেকে বিএসএনএলের পোস্ট পেইড পরিষেবা বাদে বাকি সব মোবাইল টেলিফোন, ইন্টারনেটও স্তব্ধ রয়েছে।
৮ জুলাই দক্ষিণ কাশ্মীরে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে হিজবুল কমান্ডার বুরহান ওয়ানির মৃত্যুর পর থেকে ছড়িয়ে পড়া হিংসায় এ পর্যন্ত দুজন পুলিশকর্মী সমেত ৮১ জন মারা গিয়েছে কাশ্মীরে।