শাকিলের মৃত্যু ও অসুস্থতার বিশদ বিবরণ পরে জানানো হবে বলে হাসপাতাল সূত্রে জানানো হয়েছে।
ক্রাইম ব্যাঞ্চের একজন অফিসার জানান, চোরাচালান ও হাওয়ালা লেনদেন দেখভাল করত শাকিল। ১৯৯০ থেকে দাউদের বিভিন্ন অপরেশনে যুক্ত থেকেছে সে। দাউদের অন্যতম বিশ্বস্ত সহকারী ছিল শাকিল। সোনা চালান ও বেআইনি অস্ত্র চালানের কারবারের সঙ্গে দীর্ঘদিন যুক্ত ছিল শাকিল।
দেশ ছেড়ে পালানোর পর দুবাইতে হাওয়ালা র্যাকেট গড়ে তুলেছিল শাকিল। ২০০৩ সালে দুবাই থেকে বহিষ্কার করা হয় তাকে।
বর্তমানে বাবা মা ও স্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ মুম্বইয়ে বসবাস করত শাকিল আহমেদ শেখ।