খবর জানাজানি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ওই ওয়ার্ডেনকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
ওই ছাত্রীদের অভিভাবকরা পুলিশে এ ব্যাপারে অভিযোগ করেছেন। ওই ওয়ার্ডেন নাকি ছাত্রীদের হুঁশিয়ারি দেন, যদি কেউ তাঁর নির্দেশ অমান্য করে, তবে তার বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিশ জানিয়েছে, এ ব্যাপারে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ছাত্রীরা জানিয়েছে, ঘটনার সময় অন্য কোনও শিক্ষক শিক্ষিকা ছিলেন না। হস্টেলের একতলায় তাদের সকলকে ডেকে পাঠানো হয়। মহিলা ওয়ার্ডেন তাদের সকলকে পোশাক খুলে ফেলতে বলেন। ভয় দেখান, তা না করলে তাদের মারধর করবেন তিনি। ফলে তাঁর হুকুম মানতে বাধ্য হয় তারা।
যদিও সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডেন অস্বীকার করেছেন সব অভিযোগ। তাঁর দাবি, কাউকে জামাকাপড় খুলতে বলা হয়নি। তাঁকে বলা হয়েছিল, হস্টেল কর্মী ঠিকমত কাজ করছে কিনা দেখতে, তাই কর্মীদের তাঁর ওপর রাগ। তারা চায় না তিনি এখানে থাকুন, তাই তাঁর বিরুদ্ধে চক্রান্ত চলছে।
এই ঘটনা সামনে আসার পর ৩৫জন আবাসিক ইতিমধ্যেই স্কুল ছেড়ে চলে গিয়েছে।