নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়া ভারত গোল্ড মাইনসের আর্থিক অবস্থা ও সংস্থার কর্মী ও বিভিন্ন সংস্থার কাছে বকেয়ার পরিমাণ কত, তা জানতে মন্ত্রক লগ্নি ব্যাঙ্ক এসবিআই ক্যাপিটালকে নিয়োগ করেছে। উল্লেখ্য, কোলার স্বর্ণ খনি নিয়ন্ত্রণ রয়েছে ভারত গোল্ড মাইনসের হাতে।
উল্লেখ্য, ভারতে প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে সোনা আমদানি হয়। অপরিশোধিত তেলের পরই ভারতের সবচেয়ে বেশি মূল্যের আমদানিকৃত পণ্য সোনা।
কর্নাটক খনি মন্ত্রকের পদস্থ আধিকারিক বলবিন্দর কুমার বলেছেন, কোলার খনির উত্পাদন শুরু হলে তা সরকারের আমদানির ব্যয় কমানোর ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। তিনি আরও বলেছেন, এই খনি থেকে স্বর্ণ উত্তোলনের ক্ষেত্রে জোরাল সম্ভাবনা রয়েছে। প্রাথমিক অনুমানের থেকে অনেক বেশি পরিমাণ সোনা থাকতে পারে।
তবে খনি চালু করতে কত টাকা দরকার হবে, তা জানা যায়নি।
ভারত বছরে ৯০০ থেকে ১০০০ টন সোনা আমদানি করে। কিন্তু দেশে এর উত্পাদন যত্সামান্য। মাত্র ২-৩ টন।
উল্লেখ্য, ব্রিটিশ ভারতে ১৮৮০ সালে কোলার খনিতে উত্পাদন শুরু হয়েছিল। স্বাধীনতার পর ভারত সরকারের হাতে আসে ওই খনি। কিন্তু লাভজনক না হওয়ায় ২০০১-এ ভারত গোল্ড মাইন এই খনি বন্ধ করে দেয়।
এই প্রকল্পের কাজ শুরু করতে প্রয়োজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অনুমোদন।