ব্যাঙ্কগুলি জানিয়েছিল, কার্ডে পেট্রোল বিক্রির ওপর ১ শতাংশ অবধি লেনদেন বা ট্রানজ্যাকশন ফি নেবে তারা। এরপরই পেট্রোল পাম্প ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন জানায়, এই পরিস্থিতিতে তাদের পক্ষে পেট্রোল বিক্রিতে ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড নেওয়া সম্ভব নয়। ৭৫ শতাংশের মত পেট্রোল ডিলারের এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের পয়েন্ট অফ সেল বা পিওএস টার্মিনালস রয়েছে। সে ক্ষেত্রে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক যদি প্রতিবার কার্ডে পেট্রোল বিক্রিতে মার্চেন্ট ডিসকাউন্ট রেট কর ধরে, তা হলে সমস্যায় পড়বেন তাঁরা।
পেট্রোল পাম্প মালিকদের এই সিদ্ধান্তে কপালে ভাঁজ পড়ে কেন্দ্রের। কারণ নোট বাতিলের পর দেশজুড়ে প্লাস্টিক মানির স্বপক্ষে জোরদার প্রচারের মধ্যেই যদি পেট্রোল পাম্পগুলি চিরাচরিত কাগজের নোটে ফিরে যায়, তবে তা ডিজিটাল লেনদেনের পক্ষে মোটেই ভাল প্রচার হবে না। তাই খবর ছড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই হস্তক্ষেপ করে তারা। এরপরই কার্ড গ্রহণ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত আপাতত স্থগিত রাখার ঘোষণা করে ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন।